সোমবার, ২৭ মে, ২০২৪ ০০:০০ টা

ইচ্ছা হলে হাসুন

ইচ্ছা হলে হাসুন

► প্রথম বন্ধু : জানিস, আমার আর মুনার বিয়ে হয়ে গেছে।

দ্বিতীয় বন্ধু : আগে তো বলিসনি। এত দিন প্রেম করলি। তা কবে তোদের বিয়ে হলো?

প্রথম বন্ধু : আমার বিয়েটা হয়েছে এ মাসের ১৬ তারিখ। আর মুনার ২৫ তারিখ।

: বিশ্বাস করবে না হয়তো। কিন্তু সত্যি বলছি কাজী সাহেব যখন বিয়ের কলেমা পড়াচ্ছিলেন তখনই সাবের মজলিশ থেকে ছুটে পালিয়ে গেল।

: কেন, শেষ মুহূর্তে সাহস হারিয়ে ফেলেছিল বুঝি?

: না, সাহস ফিরে পেয়েছিল।

 

► শিক্ষক : বল তো ১৮০৯ সালে কে জন্মেছিল?

ছাত্র : আব্রাহাম লিংকন।

শিক্ষক : ১৮১৯ সালে কী ঘটেছিল?

ছাত্র : তার ১০ বছর বয়স হয়েছিল স্যার।

 

► একবার এক রেস্তোরাঁয় সর্দারজি আর তাঁর এক বন্ধু কফি খেতে ঢুকেছেন। তাঁরা গল্প করতে করতে কফি খাচ্ছেন। হুট করে মূল্যতালিকার দিকে চোখ পড়তেই সর্দারজি তাঁর বন্ধুকে বললেন, ‘আরে ভাই, কথা না বাড়িয়ে তাড়াতাড়ি কফি শেষ করো; নইলে এই এক কাপ কফির জন্য আবার দ্বিগুণ দাম গুনতে হবে।’ বন্ধুটি বলে বসলেন, ‘মগের মুল্লুক নাকি, এক কাপ কফি খেয়ে দুই কাপের দাম দেব!’ সর্দারজি বললেন, ‘আরে বোকা, বেশি বকবক না করে মূল্যতালিকার দিকে তাকাও। এক কাপ হট কফির দাম ১০ টাকা, আর কোল্ড কফির দাম ২০ টাকা। কফি ঠান্ডা হয়ে গেলে তো মহা ঝামেলায় পড়ব।’

 

► শান্তিনিকেতনে মশার কামড়ের হাত থেকে বাঁচার জন্য রবীন্দ্রনাথ মাঝে মাঝে হাতে-পায়ে একটা মশা মারার তেল মাখতেন। এমনই একদিন তিনি তেল মাখছেন। সেই সময় শান্তিনিকেতনের এক শিক্ষক তাকে তেল মাখতে দেখে জিগ্যেস করলেন, ‘গুরুদেব, কী তেল মাখছেন?’ রসিক রবীন্দ্রনাথ হেসে বললেন, ‘অনেকেই ভাবে বুড়ো বয়সে আমার বাত হয়েছে, তাই এই তেল মাখছি, তুমি যেন তাই ভেব না। আসলে আমাদের এই শান্তিনিকেতনের মশারা খুব নম্র তো, সব সময়েই পদসেবায় ব্যস্ত, তাই তাদের আপ্যায়নের জন্য এই আয়োজন।’ রবীন্দ্রনাথের এই কথা শুনে সেই শিক্ষক হেসে ফেললেন।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর