► জুয়েল হোটেলে বসে ভাত খাচ্ছেন।
ওয়েটার : একি! স্যার, আপনি শুধু ভাত খাচ্ছেন! আপনাকে তরকারি এনে দেব?
জুয়েল : জানেন না, আমি গণিতের শিক্ষক? আমি এখানে বসে অঙ্ক করছি, বিরক্ত করবেন না।ওয়েটার : কী অঙ্ক, স্যার?
জুয়েল : ধরি, ভাতের সঙ্গে ডাল রয়েছে!
► আপনি এত রাতে অন্য লোকের বাড়িতে ঢুকেছিলেন কেন?
: ভেবেছিলাম ওটা আমার বাড়ি।
: তাহলে সে বাড়ির মহিলাকে দেখে আবার ছুটে বেরিয়ে এসেছিলেন কেন?
: ভেবেছিলাম সে আমার স্ত্রী।
► জ্যোতিষী : আপনি নিশ্চিত ১০০ বছর বাঁচবেন।
ভদ্রলোক : যদি এর আগে মরে যাই?
জ্যোতিষী : তাহলে মূল্য ফেরত নিয়ে আমায় জুতোপেটা করবেন!
► তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ণনা করছে।
প্রথম বন্ধু : জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম মরুভূমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি।
দ্বিতীয় বন্ধু : আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্ণমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি।
তৃতীয় বন্ধু : আমি স্বপ্নে দেখলাম এত কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস।
► পার্কে বসে আছেন স্বামী-স্ত্রী। গাছের আড়াল থেকে ভেসে এলো প্রেমিক-প্রেমিকার কণ্ঠস্বর। প্রথমে মৃদু, তারপর জোরে-গাঢ়, আবেগময় আলাপ। স্বামীকে স্ত্রী বললেন, দ্যাখো, ওরা যেভাবে আলাপ করছে, মনে হয় কিছুক্ষণের মধ্যে ছেলেটা বিয়ের প্রস্তাব করে বসবে। তুমি একটু কেশে সাবধান করে দাও।
: আমার বয়ে গেছে। খিঁচিয়ে উঠলেন স্বামী, তোমার কাছে যখন প্রস্তাব করেছিলাম, তখন আমাকে কেশে কি কেউ সাবধান করেছিল?
► একটা চোর আমার রান্নাঘরে ঢুকে গিন্নির রান্না করা সব খাবার খাচ্ছে...
: জলদি থানায় ফোন কর।
: আমি হসপিটালে ফোন করেছি।
► চিৎকার করে এলবিডব্লিউর আবেদন করল বোলার, ‘হাউস দ্যাট!’
এদিকে ব্যাটসম্যান তখন পায়ে বল লেগে ব্যথায় কোঁকাচ্ছে। ধীর পায়ে ব্যাটসম্যানের দিকে এগিয়ে গেলেন আম্পায়ার। বললেন, ‘হাঁটতে পারবে তো?’
ব্যাটসম্যান : হুম। রানার লাগবে না। আমি রান করতে পারব।
আম্পায়ার : রান করতে হবে না। হেঁটে হেঁটে প্যাভিলিয়নে ফিরতে পারলেই হবে। তুমি আউট।
সংগ্রহ : শাহরিয়ার কবির, দুর্গাপুর, নেত্রকোনা