-► বড় কর্তা তার সহকারীকে ডেকে বললেন, ‘আমার জন্য খুব ভালো দেখে একটি আয়না নিয়ে আসো। এমন আয়না আনবে যে আয়নাতে আমার চেহারাটা বেশ ভালো দেখা যায়।’ বড়কর্তার কথা শুনে অফিস সহকারী আয়না কিনতে গেলেন। ঘণ্টা খানেক পর অফিস সহকারীর খালি হাতে ফিরে আসা দেখে বড় কর্তা রেগে বললেন, ‘কী, একটা আয়নাও কিনতে পারলে না!’
‘স্যার, আমি সব দোকানেই খোঁজ করেছি। আয়না অনেক আছে কিন্তু কোনো আয়নাতেই তো আপনার চেহারা দেখা যায় না। যে আয়নাতেই তাকাই, আমার চেহারা দেখা যায়।’
-► ভদ্রমহিলা : আজ একটা জরুরি কাজ আছে। সব রান্না ১টার মধ্যে সেরে ফেলতে হবে।
কাজের বুয়া : আপা, বাড়িতে এত বড় পাতিল নেই! তাহলে এত রান্না একটার মধ্যে শেষ করব কীভাবে?
-► প্রথম বন্ধু : আচ্ছা, বলো তো কারও কাছে যদি একাধিক ঘড়ি থাকে, সেটা কি সুবিধাজনক হবে?
দ্বিতীয় বন্ধু : মোটেও না। দুটি ঘড়ি থাকলে সে কখনোই সঠিক সময় কাউকে জানাতে পারবে না। একটু এদিক-ওদিক হবেই।
-► নদীর দুই পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুই লোক চিৎকার করে কথা বলছে-
: আমি ওই পাড়ে কী করে আসব?
: বোকার মতো কথা বলো না। তুমি তো ওই পাড়েই আছ।
-► ডাক্তার : আপনার ওজন কমাতে হবে। আপনার প্রিয় খাবার কী?
রোগী : আলু।
ডাক্তার : আলুর বদলে এখন থেকে আপেল খাবেন।
রোগী : কিন্তু আপেল তো আলুর চেয়ে বড়!
-► দুই ঘণ্টা ধরে টিমের অধিনায়ক তোদের কী বললেন?
: তিনি যে কম কথার মানুষ, সেটাই বুঝিয়ে বললেন।
-► শিক্ষক : ইংরেজিতে কাঁচা বলে তোমাকে ফ্লাওয়ার বানানটা ২০ বার লিখতে বললাম। তুমি পাঁচবার লিখেছ কেন?
ছাত্র : স্যার, আমি অঙ্কেও বেশ কাঁচা।
-► ছেলে : হ্যালো তিলা, আমার না একদম ঘুম আসছে না। তোমার সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারি?
মেয়ে : এক্সকিউজ মি। আপনি ভুল করছেন। আমার নাম তিলা না।
ছেলে : আমি কি তা জিজ্ঞেস করেছি?
সংগ্রহ : নাজমুল হাসান আরিফ, কাপাসিয়া, গাজীপুর।