শব্দের বুনটে যে স্বপ্নজাল ছড়িয়েছ নিমগ্ন আকাশে
তাকে যদি কবিতা বল, তাহলে যে কোন নারীই কবিতা।
তুমি শিল্পিত কথার কাব্যে ঠোঁট রেখেঅমিত রহস্যের সূতো ছিঁড়ে ছিঁড়ে স্ফুরিত করতে চেয়েছ
শব্দ ও শরীরের অন্তরিত কারুকাজ।
অথচ দৃশ্যত দেখা গেল-ছিন্ন ভিন্ন সূতোয়
আশ্চর্য গেঁথে ফেলেছো জলকণা মেঘের চাদর, আর
শেকড়ের অতলান্তে গিয়ে তুলে এনেছো এক উৎসহীন নদী।
বুননের এমত অজস্র ভুলে, শব্দ ও অশব্দের ডামাডোলে
তুমি এখন কেবলি এক অনতিক্রান্ত কবিতার শব্দময় নারী।