কোনো ক্রন্দন কেউ শোনে না
নিভৃতে বয়ে চলা সংগীতের ঝরনা
কেউ দেখে না, প্রেমান্ধ সুতপা ফাঁস নেয়কোন দহনে অমিতাভ হারায় বিশ্বাস-প্রজ্ঞা
নারী স্পর্শহীন তোমার বেঘোরে প্রাণ উধাও
আমি টাবু বহন করছি সময়ের ধ্যানে
ভুল আয়নায় সে প্রিয় হয়ে উঠে
ক্রন্দনের দহে এক কিশোর চৌদ্দতে হারায় পৃথিবী
আমি তার জন্য শোক রাখি না
রুটির হিসাব খুলে বসে থাকি
ক্ষুধার্ত হোমোসিপিয়েন্স।
কোনো ক্রন্দন, কোনো নদীর কাছে যায়
বারবার ফিরে আসে অলীক শূন্যতায়
আমাকে প্রলুব্ধ করে
আমি অবিরত কাঁদতে থাকি।