শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১

মুক্তিযোদ্ধা কবি রফিক আজাদ স্মরণে

ড. নুরুন নবী
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযোদ্ধা কবি রফিক আজাদ স্মরণে

১৯৭১, ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা কর। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যখন নিরীহ বাঙালির ওপর সশস্ত্র আক্রমণ চালিয়ে গণহত্যা শুরু করে, বাঙালিরা যার যা কিছু ছিল, তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করেছিল। সেই মোতাবেক আমরা টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ শুরু করি। আমাদের বাহিনীতে ছিল ছাত্র, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী। এ ছাড়াও ছিল পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী থেকে পালিয়ে আসা বাঙালি সৈনিক, নাবিক, বৈমানিক, পুলিশ এবং ইপিআর সদস্যরা।

কবি রফিক আজাদ ছিলেন একজন পেশাজীবী। তিনি যুদ্ধের আগে টাঙ্গাইলের কাগমারী কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি তখন বাংলাদেশের উদীয়মান এবং এক নতুন ধারার কবি। কলম এবং ক্লাসরুম ছেড়ে দেশমাতৃকার মুক্তির লক্ষ্যে তিনি হয়েছিলেন সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা।

রফিক আজাদের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন টাঙ্গাইলে। মুক্তিযুদ্ধে আমার প্রধান দায়িত্ব ছিল ভারতে গিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছ থেকে টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর জন্য অস্ত্র-গোলা-বারুদ সংগ্রহ করে টাঙ্গাইলে নিয়ে আসা। প্রথমবার প্রচুর অস্ত্র, গোলা-বারুদ নিয়ে আসার পর আমি মুক্তিবাহিনীর সদর দফতরে আসি। টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর সদর দফতরটি ছিল সখীপুর পাহাড়ের এক দুর্গম জঙ্গলে। সদর দফতরে পৌঁছামাত্র আনওয়ারুল আলম শহীদ ভাই আমাকে দুহাতে শূন্যে তুলে আনন্দে নাচতে লাগলেন। ভারত থেকে অস্ত্র আনার মিশন আশাতীতভাবে সফল হওয়ায় এ আনন্দ। শহীদ ভাইয়ের হাত থেকে আমাকে ছিনিয়ে নিয়ে আর একজন মুক্তিযোদ্ধা আনন্দে নাচতে লাগলেন। তিনি ছিলেন কবি রফিক আজাদ। তিনি সবার সঙ্গে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বললেন, অস্ত্র ছাড়া মুক্তিযোদ্ধারা অকেজো, নবী ভারত থেকে অস্ত্র এনেছে, আমরা এবার শত্রুর সঙ্গে সার্থকভাবে যুদ্ধ করে জয় লাভ করতে পারব। তিনি এবং শহীদ ভাই বললেন, নবীর এই অসাধ্য কাজ সাহসের সঙ্গে সাধন করার ফলে জয় আমাদের নিশ্চিত। সদর দফতরে আরও পরিচয় হয় কবি মাহবুব সাদিক, ফারুক আহমেদ, সৈয়দ নুরু প্রমুখ।

স্বাধীন বাংলাদেশে বাংলা একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এবং কবি মাহবুব সাদিক কোমরে বেল্ট এবং মাথায় টুপিসহ সামরিক পোশাকে কবিতা আবৃত্তি করেন। মুক্তিযোদ্ধা পোশাকে দুই কবির ছবি পত্র-পত্রিকায় ফলাও করে ছাপানো হয়। কলম ছেড়ে অস্ত্র হাতে মুক্তিযোদ্ধা  শিরোনামের ছবিটি সেই সময় জনগণের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।

কবি রফিক আজাদ দ্বিতীয়বার জাতীয়ভাবে আলোড়ন সৃষ্টি করেন তাঁর সেই বিখ্যাত ‘ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাব’ কবিতার জন্য। এই কবিতা প্রকাশিত হওয়ার পর দেশের প্রগতিশীল মহলে আলোড়ন সৃষ্টি করে। কিন্তু সরকার মহলে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। সরকারের একটি বিশেষ মহল অতীব ক্ষুব্ধ হয়ে কবিকে গ্রেফতার প্রক্রিয়া শুরু করে। পুলিশ এবং গোয়েন্দারা তাঁকে খুঁজতে থাকে। কবি পরিবারের সদস্যরা চিন্তিত হয়ে পড়েন। কিন্তু কবি রফিক আজাদ মোটেই চিন্তিত ছিলেন না। মুক্তিযুদ্ধের সেই অকুতোভয় সংকল্প নিয়ে কবি নিশ্চিন্ত থাকলেন। আনওয়ারুল আলম শহীদ সেই সময় রক্ষীবাহিনীর ডেপুটি ডিরেক্টর। সহযোদ্ধা রফিক আজাদকে বাঁচাতে হবে। শহীদ ভাই এবং আমি এক রাতে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর বাসায় উপস্থিত হলাম। তিনি সবে ডিনার শেষ করেছেন। আমরা দুজনে বঙ্গবন্ধুর স্নেহের পাত্র। চাকরির সূত্রে শহীদ ভাই আরও কাছের মানুষ। দেখমাত্র তিনি আমাদের কাছে ডাকলেন।

 

রফিক আজাদের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন টাঙ্গাইলে। মুক্তিযুদ্ধে আমার প্রধান দায়িত্ব ছিল ভারতে গিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছ থেকে টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর জন্য অস্ত্র-গোলা-বারুদ সংগ্রহ করে টাঙ্গাইলে নিয়ে আসা। প্রথমবার প্রচুর অস্ত্র, গোলা-বারুদ নিয়ে আসার পর আমি মুক্তিবাহিনীর সদর দফতরে আসি। টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর সদর দফতরটি ছিল সখীপুর পাহাড়ের এক দুর্গম জঙ্গলে। সদর দফতরে পৌঁছামাত্র আনওয়ারুল আলম শহীদ ভাই আমাকে দুই হাতে শূন্যে তুলে আনন্দে নাচতে লাগলেন। ভারত থেকে অস্ত্র আনার মিশন আশাতীতভাবে সফল হওয়ায় এ আনন্দ। শহীদ ভাইয়ের হাত থেকে আমাকে ছিনিয়ে নিয়ে আর একজন মুক্তিযোদ্ধা  আনন্দে নাচতে লাগলেন।

 

ইতিপূর্বে রফিক আজাদের ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুর কানভারী করা হয়েছিল। আমরা বঙ্গবন্ধুকে বললাম, কবি রফিক আজাদ আমাদের সহযোদ্ধা। আমরা একসঙ্গে নয় মাস পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। তিনি একজন উঁচুমানের কবি। তিনি সরকারবিরোধী লোক নয়। তিনি জনগণের কষ্টের কথা ব্যক্ত করেছেন তাঁর কবিতায়। বঙ্গবন্ধু বললেন, তোরা যা বললি, সেসব উল্লেখ করে আমাকে একটি চিঠি দিতে বলবি। ওর কিছু হবে না। এভাবে কবি সে যাত্রায় রক্ষা পেয়েছিলেন।

কবি রফিক আজাদের সঙ্গে শেষ দেখা হয় ২০১৫ সালের ১৮ অক্টোবর কানাডার টরেন্টো শহরে, আমার লেখা ‘আমেরিকায় জাহানারা ইমামের শেষ দিনগুলি’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে। টরেন্টো নিবাসী কবি দেলওয়ার এলাহি ছিলেন সেই অনুষ্ঠানের আয়োজক। তিনি জানালেন কবি রফিক আজাদ এবং কবি আসাদ চৌধুরী আমার গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। আমি আনন্দে আত্মহারা। সম্মানিত বোধ করলাম। অনেকদিন পর ফোনে কবি রফিক আজাদের সঙ্গে কথা বললাম। দেখা হয়েছিল ২০০৪ হিউস্টনে বাংলাদেশ সম্মেলনে। সেই সম্মলনে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এবং মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুও এসেছিলেন। আমরা তিনজন খুব মজার আড্ডা দিয়েছিলাম।। প্রায় একযুগ পর আবার দেখা হবে টরেন্টোতে, সেই মুহূর্তের অপেক্ষায় থাকলাম।

১৮ অক্টোবর কবি দেলওয়ার এলাহির বাসায় কবি রফিক আজাদ, কবি আসাদ চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ড. দিলারা হাফিজ, শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ছেলে সাইফ ইমাম জামি, মুক্তিযোদ্ধা লেখক তাজুল মোহাম্মাদ প্রমুখ আমন্ত্রিত। আমি এবং আমার স্ত্রী ড. জিনাত নবী আগেই সেখানে উপস্থিত ছিলাম। কবি রফিক আজাদ কক্ষে প্রবেশ করেই আমার সঙ্গে মুখোমুখি হন। আমরা উষ্ণ আলিঙ্গনে পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে থাকলাম। ছাড়তে ইচ্ছা হচ্ছিল না। অন্যরা আমাকে স্মরণ করে দিলেন, আমাদের একটু সুযোগ দেন কবির সঙ্গে একটু কোলাকুলি করি। এভাবে সে দিন অনেক দিনের বিচ্ছেদের সমাপ্তি হয়েছিল। আমরা দুজনে পুরনো দিনের অনেক কথাই স্মরণ করলাম। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করলাম। আমরা দুজন বিশ্বের দুই প্রান্তে বসবাসের অভিজ্ঞতা বিনিময় করলাম।

সে দিন বিকেলে আমার বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কবি রফিক আজাদ সভাপতিত্ব করলেন। কবি আসাদ চৌধুরী, ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন, সাইফ ইমাম, তাজুল মোহাম্মাদ, সালমা বানী প্রমুখ আলোচনায় অংশগ্রহণ করলেন। দেলওয়ার এলাহি পরিচালনা করলেন। কবি রফিক আজাদ সভাপতির ভাষণে বললেন, স্বাস্থ্যগত কারণে প্রায় এক বছর কোনো অনুষ্ঠানে যাননি, লিখতে-পড়তে ইচ্ছা হয় না। কিন্তু একাত্তরের সহযোদ্ধা ড. নুরুন নবীর অনুষ্ঠানে না এসে পারলাম না। তিনি আরও বললেন, এ ছাড়াও বইটি শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ওপর লেখা। তিনি বইটির প্রশংসা করলেন এবং আমাকে ধন্যবাদ জানালেন শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ওপর সময়োপযোগী বইটি লেখার জন্য। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের অবদানের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করলেন। অনুষ্ঠান শেষে সে দিন রাতে লেখক সালমা বানীর গৃহে ডিনার এবং আড্ডার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে অনেক আড্ডা হলো। কিন্তু একটা বিষয় খুব কাছে থেকে লক্ষ্য করলাম, কবি রফিক আজাদের স্বাস্থ্য ভীষণ খারাপ। হার্ট, লাংক, ডায়াবেটিস প্রভৃতি রোগে তিনি আক্রান্ত। তাঁর দুই ছেলে এবং দিলারা ভাবি কবি রফিক আজাদের খুব যত্ন করছিলেন। কী খাওয়া উচিত, কী উচিত নয়, তা নিবিড়ভাবে তদারকি করছিলেন।

কবি রফিক আজাদের স্বাস্থ্য নিয়ে শঙ্কিত হলাম। মনে দুশ্চিন্তা নিয়ে বিদায় নিলাম। সেই বিদায় যে মাত্র কয়েক মাস পরে শেষ বিদায় হবে সেটা সেদিন কল্পনাও করতে পারিনি।

রফিক আজাদের কাব্য নিয়ে কোনো মন্তব্য অথবা পর্যালোচনা করার যোগ্যতা আমার নেই। কিন্তু মানুষ হিসেবে তিনি যে কত উঁচু মাপের মানুষ ছিলেন, তা আমি জানি।

কবি রফিক আজাদ তাঁর মাতৃভূমিকে ভালোবাসতেন। ভালোবাসতেন প্রকৃতিকে। আরও ভালোবাসতেন মানব সম্প্রদায়কে। দেশের গাছপালা, নদ-নদী, ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালি, লালন, হাসন রাজা ও রবীন্দ্রনাথের গানে তিনি আন্দোলিত হতেন। মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের গুরুত্ব দিতেন, মূল্যায়ন করতেন। তাঁর জীবনের সব কিছু পাওয়ার জন্য তিনি সবার কাছে নিজেকে ঋণী মনে করতেন। তাঁর এই জীবন দর্শন প্রতিফলিত হয়েছে তাঁর একটি কবিতায় ‘ঋণ খেলাপির মনস্তাপ’।

কবি রফিক আজাদ এই পৃথিবী ও তাঁর জন্মভূমির সবার কাছে, সব কিছুর কাছে নিজকে ঋণী মনে করতেন। কিন্তু কবি রফিক আজাদ জানতেন না, তিনি বাংলা ভাষা সাহিত্য তথা আমাদের কী দিয়ে গেছেন। আমরা তাঁর কাছে ঋণখেলাপি।

মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে একান্ত প্রার্থনা-মুক্তিযোদ্ধা কবি রফিক আজাদের বিদেহী আত্মা শান্তিতে রাখুন।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
ক্যাসলিং নিয়ম
ক্যাসলিং নিয়ম
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
জল
জল
পুলিশ মানুষ
পুলিশ মানুষ
নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
চিঠিসংকট
চিঠিসংকট
সর্বশেষ খবর
দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা
দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুয়া খবরে ক্ষোভ প্রকাশ করে যা বললেন ববিতা
ভুয়া খবরে ক্ষোভ প্রকাশ করে যা বললেন ববিতা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাপারাজ্জিদের ওপর কেন মেজাজ হারালেন সিদ্ধার্থ?
পাপারাজ্জিদের ওপর কেন মেজাজ হারালেন সিদ্ধার্থ?

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মুসলিম ব্রাদারহুডকে নিষিদ্ধ করল জর্ডান
মুসলিম ব্রাদারহুডকে নিষিদ্ধ করল জর্ডান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মণিপুরিদের ‘লাই-হরাউবা’ উৎসব শুরু
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মণিপুরিদের ‘লাই-হরাউবা’ উৎসব শুরু

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প
ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচিতরা
শপথ নিলেন অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচিতরা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঘরোয়া ক্রিকেটে নতুন দায়িত্ব পাচ্ছেন ফাহিম
ঘরোয়া ক্রিকেটে নতুন দায়িত্ব পাচ্ছেন ফাহিম

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল
অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেককার স্ত্রী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ
নেককার স্ত্রী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা গুরুত্বপূর্ণ
যে কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন
নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?
পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
টঙ্গীতে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্সার সঙ্গে শিরোপা লড়াইয়ে থাকল রিয়ালও
বার্সার সঙ্গে শিরোপা লড়াইয়ে থাকল রিয়ালও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাপল ও মেটাকে ৭০০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
অ্যাপল ও মেটাকে ৭০০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নকল বই ছাপানোর কারখানা সিলগালা
নকল বই ছাপানোর কারখানা সিলগালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাত-পা বিচ্ছিন্ন করে বিএনপি কর্মীকে হত্যা, গ্রেফতার ৫
হাত-পা বিচ্ছিন্ন করে বিএনপি কর্মীকে হত্যা, গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর ভিত্তিহীন: পিএসসি
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর ভিত্তিহীন: পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ এপ্রিল)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফ নদ থেকে দুই জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে দুই জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ কারাগারে
বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার
কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ উল্টে পুকুরে, প্রাণ গেল কিশোরের
পিকআপ উল্টে পুকুরে, প্রাণ গেল কিশোরের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত
সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’
‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা
ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার
পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম
পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক
কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত
আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'
'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান
কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!
প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর
কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!
বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা
হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা: যা বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কাশ্মীর হামলা: যা বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী
হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি
সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যোন এরেস্টের ব্যবস্থা করো, যেন কুষ্টিয়ায় যাওয়া না লাগে
শ্যোন এরেস্টের ব্যবস্থা করো, যেন কুষ্টিয়ায় যাওয়া না লাগে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে জানানো শোকবার্তা মুছে ফেলল ইসরায়েল
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে জানানো শোকবার্তা মুছে ফেলল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যায়ভাবে ভিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে মানবে না কুয়েট শিক্ষক সমিতি
অন্যায়ভাবে ভিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে মানবে না কুয়েট শিক্ষক সমিতি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ গ্রেফতার
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা
বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী নেই ধর্মপুরে!
কী নেই ধর্মপুরে!

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল
আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল
খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস
নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি
অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !
ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !

মাঠে ময়দানে

জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা
জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা

শোবিজ

প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়
প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ
রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল
ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’
সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’

শোবিজ

সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না
সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!

মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন
সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান
ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ
ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের
মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

নদী দখল করে স্থাপনা
নদী দখল করে স্থাপনা

দেশগ্রাম

এমন রাষ্ট্র গড়ব মন্দির পাহারা দিতে হবে না
এমন রাষ্ট্র গড়ব মন্দির পাহারা দিতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব
সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব

শোবিজ

কে সেরা শাকিব নাকি নিশো?
কে সেরা শাকিব নাকি নিশো?

শোবিজ

যেভাবে খলনায়ক তাঁরা...
যেভাবে খলনায়ক তাঁরা...

শোবিজ

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত
দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে তিন রাজনৈতিক দল
প্রতি মাসে তিন রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চ ছড়ানো টেস্ট জিতল জিম্বাবুয়ে
রোমাঞ্চ ছড়ানো টেস্ট জিতল জিম্বাবুয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ জনকে বেঁধে রেখে ডাকাতি
১৬ জনকে বেঁধে রেখে ডাকাতি

খবর