তিনি আমাদের সেই আপনজন এবং জনগণের মঙ্গলচিন্তক, যিনি ১৯৭১ সালে দৈবক্রমে বেঁচে গেছেন। অন্যসব বুদ্ধিজীবীর মতো শত্রুর হাতে নিহত হতে পারতেন। তাঁর বেঁচে যাওয়াটাই ছিল বিস্ময়ের। এমন ভয়ংকর ঘটনা ঘটলে এ জাতি ১৯৭২ থেকে আজকের ২০২২ সালের দীর্ঘ সময়াধারের তাঁর বিশাল সৃষ্টিশীলতা থেকে বঞ্চিত হতো। তিনি ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। আরজ আলী মতুব্বরেরা জাতীয় ভূমন্ডলে বারবার…