শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২

জন্মশতবর্ষে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ

সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মশতবর্ষে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১) বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার। জীবন-সন্ধানী ও সমাজসচেতন এ সাহিত্য-শিল্পী চট্টগ্রাম জেলার ষোলোশহরে ১৯২২ খ্রিস্টাব্দের ১৫ আগস্ট এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিকনিবাস নোয়াখালী। তাঁর পিতা সৈয়দ আহমদউল্লাহ ছিলেন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। মা নাসিম আরা খাতুন। বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে পিতার কর্মস্থলে ওয়ালীউল্লাহর শৈশব, কৈশোর ও যৌবন অতিবাহিত হয়। কখনো মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ফেনী, ঢাকা, নদীয়ার কৃষ্ণনগর, হুগলী, চুঁচূড়া, কুড়িগ্রাম, সাতক্ষীরা, কখনো বা ময়মনসিংহ। সুতরাং এ অঞ্চলের মানুষের জীবনকে নানাভাবে তাঁর দেখার সুযোগ ঘটে, যা তাঁর উপন্যাস ও নাটকের চরিত্র-নির্মাণ ও জীবন-অন্বেষণে প্রভূত সাহায্য করে। পিতার চাকরি সূত্রে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেন।

ফেনী হাই স্কুলে ছাত্র থাকাকালেই সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সাহিত্যচর্চার সূত্রপাত। এ সময় তিনি হাতে লেখা পত্রিকা ভোরের আলো সম্পাদনা করেন। ১৯৩৯ সালে তিনি কুড়িগ্রাম হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করে ঢাকা কলেজে ভর্তি হন। ঢাকা কলেজে ইন্টারমিডিয়েট প্রথম বর্ষে পড়া অবস্থায় সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রথম গল্প ‘সীমাহীন এক নিমেষে’ ছাপা হয়েছিল ঢাকা কলেজ ম্যাগাজিনে। ঢাকা কলেজ ম্যাগাজিন সম্পাদনা করেছিলেন খ্যাতিমান অধ্যাপক, প্রাবন্ধিক কাজী আবদুল ওদুদ ও পরিমল কুমার বসু। ঢাকা কলেজে থাকা অবস্থায়ই ঢাকার প্রগতি লেখক সংঘের সক্রিয় কর্মী হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। সোমেন চন্দ ছিলেন প্রগতি লেখক সংঘের অন্যতম সক্রিয় কর্মী। ইংরেজি-বাংলা উভয় ভাষায় তাঁর দক্ষতা ছিল। তিনি কনটেম্পোরারি নামে একটি ইংরেজি পত্রিকা প্রকাশ করেন। তাঁর সহপাঠীদের মধ্যে ছিলেন সানাউল হক (সিএসপি উত্তীর্ণ), নাজমুল করিম (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক), মুসলিম লীগের রাজনীতিবিদ খাজা খায়েরউদ্দীন এবং বামপন্থি রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ তোয়াহা।

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর নিয়মিত লেখালেখি শুরু হয় ১৯৪১-১৯৪২ সাল নাগাদ। তিনি ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজ থেকে ১৯৪৩ সালে বিএ পাস করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে এমএ ভর্তি হন। ১৯৪৫ এর এপ্রিল মাসে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম গল্প সংকলন ‘নয়নচারা’। কিন্তু জুন মাসে কলকাতায় চিকিৎসা করাতে গিয়ে তাঁর বাবার আকস্মিক মৃত্যুতে পারিবারিক ভরণপোষণ কাঁধে আসায় তাদের দুই ভাইয়ের পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। পরে কলকাতার দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকায় সহ-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৪৫-১৯৪৭ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন। ওই সময় সওগাত, মোহাম্মদী, বুলবুল, পরিচয়, অরণি, পূর্বাশা প্রভৃতি পত্রিকায় তাঁর লেখা প্রকাশিত হতো। একপর্যায়ে কথাসাহিত্যের এক প্রবাদপ্রতিম নক্ষত্র হয়ে ওঠেন। পূর্ববাংলা ও বাংলাদেশের সাহিত্যে তিনি পথ দেখিয়েছেন, গড়ে তুলেছেন স্বতন্ত্র এক ভাষারীতি। যে ভাষা, যে কাহিনি বিন্যাস, চরিত্রের সৃষ্টির সঙ্গে আর কোনো ভাষা সাহিত্যিকের সাহিত্য কর্মের মিল পাওয়া যায় না। বিষয়, কাঠামো ও ভাষা-ভঙ্গিতে নতুন এক ঘরানার জন্ম দিয়েছেন তিনি। ধর্মীয় গোঁড়ামি, ভন্ডামি, কুসংস্কারকে ব্যবচ্ছেদ করেছেন তিনি তাঁর লেখায়।

সাম্প্রদায়িকতার আলোয় নয়, বরং মুক্তচিন্তার দ্বারা মান্নান সৈয়দ প্রমাণ করেছেন-গল্পলেখক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রগতিশীল শিল্পচিন্তার ও সৃষ্টির অনন্যতার কারণ বহুমাত্রিক। তন্মধ্যে সংস্কারমুক্ত চেতনা অন্যতম। বিশ্বসাহিত্যের পঠন-পাঠন, অনুশীলন তার প্রত্যক্ষণের ধরনটি গড়ে দিয়েছিল। বাংলাদেশের নোয়াখালী অঞ্চলের অধিবাসী ওয়ালীউল্লাহর গভীরতর অবলোকনে ছিল তার অঞ্চলের জনজীবনে প্রচলিত ধর্মীয় গোঁড়ামি। কিন্তু নিজে ছিলেন তার উল্টো অবস্থানে। ধর্মীয় গোঁড়ামিমুক্ত, সংস্কারমুক্ত মানবতাবাদে আস্থাবান ছিলেন বলেই তিনি অস্তিত্ব সম্বন্ধেও সচেতন। প্রতিটি প্রাণীর বাঁচার অধিকার সমান, মানুষেরও- কিন্তু স্বার্থবাদী মানুষ, ক্ষমতাবান রাষ্ট্রযন্ত্র, বুর্জোয়ার সম্পদের সীমাহীন লিপ্সা সে অধিকার হরণ করতে বদ্ধপরিকর।

দেশ ভাগের পর তিনি দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকার চাকরি ছেড়ে ঢাকা চলে আসেন এবং সেপ্টেম্বরে যোগ দেন রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্রের সহকারী বার্তা-সম্পাদক হিসেবে। পরে করাচি কেন্দ্রের বার্তা-সম্পাদক (১৯৫০-১৯৫১) হয়েছিলেন। ১৯৫১-১৯৬০ সাল পর্যন্ত তিনি পাকিস্তান সরকারের পক্ষে নয়াদিল্লি, সিডনি, জাকার্তা ও লন্ডনে বিভিন্ন উচ্চ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫২ সালের অক্টোবরে ওয়ালীউল্লাহ সিডনির পিট স্ট্রিটে পাকিস্তান দূতাবাসের প্রেস অ্যাটাশে। ফরাসি নাগরিক আন মেরি দূতাবাসের ঠিক উল্টো দিকে ফরাসি দূতাবাসে কাজ করতেন। অস্ট্রেলিয়ান স্থপতির দেওয়া বড়দিনের পার্টিতে তাঁদের পরিচয়। ভিড় থেকে দূরে একা আত্মসমাহিত ওয়ালীউল্লাহর স্থিতি, নিমগ্নতা টেনেছিল ২৩ বছর বয়সী তরুণীকে, গল্পের নায়ক তখন একত্রিশ। বন্ধুত্ব গড়াল প্রেমে, তারপর ১৯৫৫ সালে গাঁটছড়া বন্ধন। আন ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন কিন্তু তার অভিঘাত ওই কাবিননামা পর্যন্তই, নিজেদের জীবনে আঁচ লাগেনি। ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৮-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত জাকার্তা দূতাবাসে। স্বল্পকালের জন্য লন্ডন ও বন দূতাবাসেও প্রেস অ্যাটাশে ছিলেন। ১৯৫৯-এ কন্যা সিমিনের জন্ম। পরে পুত্র ইরাজ ওয়ালীউল্লাহর জন্ম। ১৯৬০-১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি প্যারিসে পাকিস্তান দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি এবং ১৯৬৭-১৯৭১ সাল পর্যন্ত ইউনেস্কোর প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রচারকার্য চালান এবং বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর সঙ্গে ফরাসি একাডেমির সদস্য পিয়ের এমানুয়েল, দার্শনিক, লেখক ও রাষ্ট্রদূত আঁদ্রে মারলো প্রমুখ বুদ্ধিজীবীর সহযোগিতায় বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বজনমত গড়ে তোলেন। 

মিসেস মেরি ওয়ালীউল্লাহর প্রথম উপন্যাস  লালসালু (১৯৪৮) ফরাসি ভাষায় অনুবাদ করেন। পরে এটি Tree Without Roots (১৯৬৭) নামে ইংরেজিতেও অনূদিত হয়। বিভাগোত্তর পূর্ববঙ্গের লেখক-বুদ্ধিজীবীরা রাজনৈতিক আলোড়নে যখন নানাভাবে আলোড়িত, তখন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বাংলার গ্রাম ও সমাজ-জীবনের এক ধ্রুপদী জীবনধারাকে লালসালু উপন্যাসে রূপদান করেন। তিনি এতে বাংলার লোকায়ত সংস্কার ও ধর্মাচরণের নেপথ্যে তথাকথিত ধর্মধ্বজাধারী ও ভ- ধর্মব্যবসায়ীদের স্বরূপ গভীর জীবনবোধ ও মমত্বের সঙ্গে প্রকাশ করেন। তাঁর অন্য দুটি উপন্যাস চাঁদের অমাবস্যা (১৯৬৪) ও কাঁদো নদী কাঁদো (১৯৬৮) বাংলা সাহিত্যে দুটি মাইলফলক রচনা। তাঁর লেখায় উঠে এসেছে ধর্মীয় গোঁড়ামির বেড়াজালে জড়ানো অধঃপতিত সামাজিক জীবন, এসেছে মানুষের জীবন জিজ্ঞাসা, এসেছে কঠিন সময়ের ঘূর্ণিপাকে হারিয়ে যাওয়া স্বাভাবিক মানব জীবন ও মানবীয় আবেগের কথা।

ওয়ালীউল্লাহ গবেষক আবদুল মান্নান সৈয়দ বলেন-‘প্রথমে ছোটগল্প, তারপর উপন্যাস, তারপর নাটক-এই ক্রমে মাধ্যমগুলোতে অগ্রসর হয়েছেন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। কিন্তু তাঁর সমস্ত রচনায় এক অখন্ড ও অবিভাজ্য ওয়ালীউল্লাহই প্রকাশিত। সব মিলিয়ে ওয়ালীউল্লাহ নিবিড় একজন গদ্যশিল্পী; একটি-দুটি কবিতা লিখলেও বা তাঁর গদ্য রচনায় কবিতার সংক্রামক থাকলেও ওয়ালীউল্লাহ কিছুতেই কবি নন, নিছকই গদ্যশিল্পী, কিন্তু গদ্যশিল্পী হিসেবে তিনি গহন পথের যাত্রিক। আবার গল্প ও নাটক লিখলেও ওয়ালীউল্লাহকে মূলত ঔপন্যাসিক বলেই মনে হয়।’ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ দুটি গল্পগ্রন্থ নয়নচারা (১৯৫১), দুই তীর ও অন্যান্য গল্প এবং তিনটি নাটক বহিপীর (১৯৬০), তরঙ্গভঙ্গ (১৯৬৪) ও সুড়ঙ্গ (১৯৬৪) রচনা করেছেন। ছোটগল্প ও নাটকেও তিনি সমাজের কুসংস্কার, ধর্মীয় ভন্ডামি, মানসিক ও চারিত্রিক স্খলন ইত্যাদিকে প্রতিভাষিত করেছেন। তিনি দেশ-বিদেশের নানা সাহিত্য পুরস্কার এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক লাভ করেন।

তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘লালসালু’-তে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক পটভূমি, অতি পরিচিত মানুষ ও সামাজিক পটভূমি চিত্রিত হয়েছে। বদ্ধ সমাজের শোষণ ও অত্যাচারের পটভূমিতে ব্যক্তি জীবনজিজ্ঞাসার রূপায়ণ ‘লালসালু’। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর দ্বিতীয় উপন্যাস ‘চাঁদের অমাবস্যা’। এই উপন্যাসের নায়ক গ্রামের স্কুলশিক্ষক আরেফ। উপন্যাসের ঘটনা বলতে তেমন কিছু নেই। বরং চেতনাপ্রবাহরীতি অনুযায়ী ব্যক্তিমনের অন্তঃবাস্তবতাকে মেলে ধরেছেন লেখক। তাঁর তৃতীয় উপন্যাস ‘কাঁদো নদী কাঁদো’। এখানেও মনের অন্তরলোকের চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। ব্যক্তির সংকট ও সংকট মুক্তির প্রয়াস এবং অসাফল্যের নিপুণ বিশ্লেষণ ‘কাঁদো নদী কাদো’। তাঁর ছোটোগল্পগুলো বিষয়ের অভিনবত্বে, মুসলমান সমাজের সংস্কার বিশ্বাস, রাগ-বিরাগ, আশা-নিরাশার চিত্রণে, চেতনাপ্রবাহ রীতির প্রয়োগে এবং পরিমিত বোধে উল্লেখযোগ্য। ‘নয়নচারা’ গল্প সংকলনের গল্পগুলো ব্যক্তিমানসের স্বরূপ উদ্ঘাটনে অভিনব। গল্পের চরিত্রগুলো প্রত্যক্ষ বাস্তবের অন্তরালে ক্রিয়াশীল জীবনসত্যের প্রকাশে পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।  সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রতিভার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে মুনীর চৌধুরী বলেন-‘বাংলা সাহিত্যের গদ্যরীতি রূপায়ণের এক বিশিষ্ট দিক হলো আঞ্চলিক উপভাষার বিচিত্র উপকরণের কলামন্ডিত প্রয়োগ। এই প্রয়াস কত সূক্ষ্ম, গূঢ় ও পরিশীলিত হতে পারে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর গদ্য তার এক প্রকার দৃষ্টান্ত।’

১৯৭১ সালের ১০ অক্টোবর ৪৯ বছর বয়সে প্যারিসে গভীর রাতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণের ফলে তাঁর মৃত্যু হয়। প্যারিসের উপকণ্ঠে মদোঁ-স্যুর বেল্ভু-তে তিনি সমাহিত হন।  তাঁর ছাত্রজীবনের বন্ধু পরবর্তীতে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ওয়ালীউল্লাহর মৃত্যুর সাত মাস পরে তাঁর স্ত্রীকে এক আধা সরকারি সান্ত্বনাবার্তা পাঠিয়েছিলেন। তাতে লেখা ছিল, ‘আমাদের দুর্ভাগ্য যে, মি. ওয়ালীউল্লাহর মাপের প্রতিভার সেবা গ্রহণ থেকে এক মুক্ত বাংলাদেশ বঞ্চিত হলো; আমাকে এটুকু বলার সুযোগ দিন যে আপনার ব্যক্তিগত ক্ষতি বাংলাদেশ ও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ক্ষতি।’

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বের হয়ে প্রাণ গেল তরুণের, দুই বন্ধু হাসপাতালে
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বের হয়ে প্রাণ গেল তরুণের, দুই বন্ধু হাসপাতালে

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম উপদান অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম উপদান অ্যালোভেরা

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর
মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা
দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফাইনাল ম্যাচ বর্জনের হুমকি থেকে পিছু হটল রিয়াল
ফাইনাল ম্যাচ বর্জনের হুমকি থেকে পিছু হটল রিয়াল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাঠের ক্রিকেটে কবে ফিরছেন তামিম?
মাঠের ক্রিকেটে কবে ফিরছেন তামিম?

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের
কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজও গরমে পুড়বে রাজধানী
আজও গরমে পুড়বে রাজধানী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৪ জন নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৪ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি
সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র
পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী ইসলামের দ্রুত প্রসার
বিশ্বব্যাপী ইসলামের দ্রুত প্রসার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অবশেষে অব্যাহতি কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে
অবশেষে অব্যাহতি কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন
হজের প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রেফারি বিতর্কে ফাইনাল বয়কটের হুমকি রিয়ালের
রেফারি বিতর্কে ফাইনাল বয়কটের হুমকি রিয়ালের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক
গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে
একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল
মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'
'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান
অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'
'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ
এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের
ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার
ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির
সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প
২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?
কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার
পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু
মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট
বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী
৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!
দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'অশ্লীল' যে দৃশ্যের পর বদলে যায় অভিনেত্রীর জীবন
'অশ্লীল' যে দৃশ্যের পর বদলে যায় অভিনেত্রীর জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন ‘বাঘা’ শরীফ
জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন ‘বাঘা’ শরীফ

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন
কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের
১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ
রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ
রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন
টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন

শোবিজ

আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ
আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার
চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সমালোচনার জবাবে তামান্না
সমালোচনার জবাবে তামান্না

শোবিজ

গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম
গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা

শনিবারের সকাল

ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা
প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা

শোবিজ

সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির
সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির
সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির

শোবিজ

ফের জোভান-নীহা জুটি
ফের জোভান-নীহা জুটি

শোবিজ

গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান
গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ
বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...
অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...

শোবিজ

হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি
হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ
নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন
ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরুটা খুব সহজ ছিল না
শুরুটা খুব সহজ ছিল না

শোবিজ

দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি
দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি

শোবিজ

চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান
চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে
নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

মাঠে ময়দানে

অবশেষে অব্যাহতি কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে
অবশেষে অব্যাহতি কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে

নগর জীবন