শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ

গাজী গিয়াস উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ

বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাসে জীবনের আদর্শ, রবীন্দ্রনাথের ভাবের আদর্শ ও শরৎচন্দ্রের হৃদয়াবেগের আদর্শই বড় হয়ে দেখা দিয়েছিল।

বরেণ্য সমালোচক শ্রীশচন্দ্র দাশের ভাষায় : বাংলায় বঙ্কিমচন্দ্র নাটক ও উপন্যাস ছাড়াও কাহিনি ও গীতিকাব্য একই পাত্রে পরিবেশন করিয়া জীবনের রূপ দেখিয়াছেন। বাংলার মাটিতে ওই একটিমাত্র সাহিত্যিক দেওদার বৃক্ষ জন্মিয়াছিল। তাঁহার বিষবৃক্ষ, আনন্দমঠ, সীতারাম, রাজসিংহ উৎকৃষ্ট উপন্যাস। কিন্তু কৃষ্ণকান্তের উইল ও চন্দ্রশেখর মহৎ সৃষ্টি।

পরবর্তীতে স্থান পেয়েছে শরৎচন্দ্রের দেনাপাওনা, রবীন্দ্রনাথের চোখের বালি, বিভূতি ভূষণের পথের পাঁচালী, তারাশঙ্করের কবি ও বনফুলের রাত্রী। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ই (১৮৩৮-১৮৯৪) প্রথম আধুনিক বাংলা উপন্যাসের জনক। শেকসপিয়রের নাটকীয় কল্পনা ও স্কটের বর্ণনা নৈপুণ্য- এ দুইয়ের সমন্বয়ে তাঁর উপন্যাস অপূর্ব হয়ে উঠেছিল। প্লট বা আখ্যায়িকা রচনায়, চরিত্র সৃষ্টিতে সর্বোপরি বাস্তবের ওপর পরম রমণীর একটি আদর্শের ছায়া সঞ্চারে বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাস অতুলনীয়। কল্পনা ও বাস্তব, ইতিহাস ও রোমাঞ্চের এমন অভিনব সমন্বয় সাধন আজ পর্যন্ত কারও উপন্যাসে পরিলক্ষিত হয় না। তাঁর দুর্গেশনন্দিনী (১৮৫৬), কপালকুণ্ডলা (১৮৬৭), মৃণালিনী (১৮৬৯) প্রভৃতি উপন্যাসে যেন শুধু কবি বঙ্কিমের কল্পনা কান্তি। দ্বিতীয় স্তরের বিষবৃক্ষ (১৮৭৩), চন্দ্রশেখর (১৮৭৫), কৃষ্ণকান্তের উইল (১৮৭৮) লোকরঞ্জনের মধ্য দিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র শিক্ষার ভার গ্রহণ করেন। তৃতীয় স্তরে আনন্দ মঠ (১৮৭২), দেবী চৌধুরাণী (১৮৮৪), সীতারাম (১৮৮৭) এসব উপন্যাসে তিনি মানবজীবনের কর্তব্য বা ধর্মবোধকে তুলে ধরেন। কাব্য নাটক ও উপন্যাস- এ তিনটির রস একত্রে পরিবেশনে বঙ্কিমচন্দ্র অদ্বিতীয়।

দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুণ্ডলা, আনন্দমঠ, দেবী চৌধুরাণী ইত্যাদি উপন্যাস এ যুগেরই সৃষ্টি। দুর্গেশনন্দিনী লেখার সময় বঙ্কিমচন্দ্রের মনে স্কটের The Antiquary উপন্যাসের প্রভাব ছিল। বঙ্কিমচন্দ্রের মধ্যেই প্রথম স্বেচ্ছাপ্রণোদিত প্রেমের পরিচয় মেলে। যে সমাজে নারীরা একেবারেই পশ্চাৎপদ সেখানে কপালকুণ্ডলা, দেবী চৌধুরাণীর মতো চরিত্র সৃষ্টি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। কিন্তু তা বাংলাসাহিত্যে এক হঠাৎ পরিবর্তন। ফলে বঙ্কিমের মধ্যেও কাজ করে এক ধরনের স্ববিরোধিতা। বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাস একদিকে রোমান্স ও অন্যদিকে ইতিহাসাশ্রয়ী।

বিশ শতকের প্রথম দশকে মুসলমান মধ্যবিত্তের অগ্রগতি শুরু হলেও তারা সাহিত্যক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেনি। বাংলাসাহিত্য উনিশ শতক থেকেই মূলত হিন্দু মধ্যবিত্ত শ্রেণির হাতেই গড়ে ওঠে। ইংরেজ রাজশক্তি মুসলমান সামন্ত্রতন্ত্রকে ধ্বংস করে তার পরিবর্তে হিন্দু মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের সম্প্রসারণের দিকে যে দৃষ্টি দেয়, তাতে মুসলমান সামন্ত্রতন্ত্রের কেবল আর্থিক ধ্বংসই ঘটেনি, মানবসম্পদেরও বিপর্যয় ঘটে।

উনিশ শতকের শুরু থেকেই পাশ্চাত্যে উপন্যাসের ধারা পরিণত ও সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে। সে যুগে ওয়াল্টার স্কট (Walter Scott, ১৭৭১-১৮৩২) ছিলেন ইংরেজি সাহিত্যের রোমান্টিক যুগের অন্যতম ঔপন্যাসিক। তাঁর ঐতিহাসিক উপন্যাসগুলো অতীতভিত্তিক রোমান্টিক কল্পনার সাক্ষ্য বহন করে। পাশ্চাত্যের উপন্যাসে স্বদেশপ্রীতি, রোমান্স ও ইতিহাসপ্রীতির প্রভাব আমাদের উপন্যাসেরও বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে। বিশেষত এই প্রভাব বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাসে স্থায়ী প্রভাব ফেলে। তত দিনে এ দেশে ইংরেজ রাজত্বের প্রতিষ্ঠা হয়ে গেছে। কীভাবে, কোন দিক দিয়ে সমাজ ও শিক্ষার ব্যবস্থা পরিচালনা করে নিজেদের শাসন আরও শক্তিশালী ও স্থায়ী করা যায় তা নিয়ে তখন গবেষণা চলছে। তৎকালীন কলকাতা নগর ও হিন্দু কলেজ থেকে নব্যশিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণি সাহিত্যের এই ভাবধারা গ্রহণ করে।

সুসমতা বঙ্কিমের উপন্যাসের প্রধান গুণ। উপন্যাসের যুক্তিসিদ্ধ গঠন-রীতি থেকে এই সুসমতার জন্ম। দুর্গেশনন্দিনী উপন্যাসে ঘটনাবৈচিত্র্যে ও গল্পাংশের আকর্ষণই প্রধান। বাস্তব বর্ণনার মধ্যে অতিপ্রাকৃতের ছায়াপাতও দেখা যায়। দুর্গেশনন্দিনীতে যে রোমান্স ঐতিহাসিক যুদ্ধ-বিগ্রহ ও সাহিত্যসুলভ প্রেমের আশ্রয়ে ধীরে ধীরে দানা বাঁধে তা অনেকটাই কপালকুণ্ডলায় এসে পরিণতি পায়। উপন্যাসের গঠনকৌশল সম্পর্কে বলা যায় এটি গ্রিক ট্র্যাজেডির মতো সরল রেখায় অবশ্যম্ভাবী বিষাদময় পরিণতির দিকে অগ্রসর হয়। আনন্দমঠ সম্পর্কে প্রধান অভিযোগের আখ্যানবস্তুর সঙ্গে বঙ্গের প্রকৃত জীবনের বাস্তব যোগ নেই। এটি উপন্যাস অপেক্ষা মহাকাব্যের লক্ষণান্বিত। বঙ্কিম এখানে কেবল উপন্যাসের বাহ্য আকৃতি ব্যবহার করেন। উপন্যাসের ছাঁচে তাঁর দেশভক্তি, রাজনৈতিক পরিকল্পনাকে সাজান। চরিত্রগুলো বাস্তব ও রোমান্স এই উভয় উপাদানের সংমিশ্রণে গঠিত।

পাশ্চাত্য উপন্যাসের সুগঠিত কাঠামো ব্যবহার করে বঙ্কিমচন্দ্র উপন্যাস রচনার যে প্রয়াস করেন তা উপনিবেশ শাসিত ভারবতর্ষীয় সাহিত্যের এক নবরূপের জন্ম দেয়। বঙ্কিমের হাতে উপন্যাসের এই যুগকে বলা যেতে পারে উপন্যাসের আত্মানুসন্ধানের যুগ।

বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিকের আসন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের। ধর্ম, অর্থনীতি, সমাজনীতি, ইতিহাস, দর্শন, বিজ্ঞান ও সমালোচনা নানা বিষয়ে তিনি প্রবন্ধ রচনা করেন। তাঁর বিবিধ প্রবন্ধকমলাকান্তের দপ্তর বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ।

সত্যিকার সাহিত্য সমালোচনা গড়ে ওঠে বঙ্কিমচন্দ্রের হাতে। যদিও বঙ্কিম প্রতিষ্ঠিত লেখক সমালোচক সৃষ্টির মুখপত্র বঙ্গদর্শন প্রকাশেরও প্রায় ২১ বছর আগে রাজেন্দ্র লাল মিত্র (১৮২১-১৯০১) সম্পাদিত বিবিধার্থ সংগ্রহ মাসিক পত্রে সমালোচনার প্রথম সূত্রপাত হয়। তবুও যথার্থ অর্থে বঙ্কিমই বাংলায় সমালোচনা সাহিত্যের অগ্রদূত। সৃজনশীল সাহিত্যের স্তরে উন্নীত তুলনামূলক সহৃদয় সমালোচনা তিনিই প্রথম উপহার দিয়েছিলেন। উদাহরণস্বরূপ উত্তরচরিত, বিদ্যাপতি ও জয়দেব, শকুন্তলা, ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কবিত্ব প্রভৃতি প্রবন্ধ উজ্জ্বল সমালোচনা সাহিত্যের পথিকৃৎ। এসব নিবন্ধে অন্তর্দৃষ্টি, বিচারবুদ্ধি ও রসগ্রাহিতার বিশিষ্টতা অনুকরণীয়।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথকে উদ্ধৃত করে শেষ করতে চাই। জীবনস্মৃতিতে রবীন্দ্রনাথ বঙ্কিমের আবির্ভাবের অপূর্ব বর্ণনা দিয়েছেন : অবশেষে বঙ্কিমের বঙ্গদর্শন আসিয়া বাঙালির হৃদয় একেবারে লুট করিয়া লইল। একে তো তাহার জন্য মাসান্তের প্রতীক্ষা করিয়া থাকিতাম, তাহার পরে বড়োদলের পড়ার শেষের জন্য অপেক্ষা করা আরো বেশি দুঃসহ হইত।

বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণের উদ্গাতা বঙ্কিমকে নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ উক্তি হচ্ছে : বিপন্ন বঙ্গভাষা আর্তস্বরে যেখানেই তাঁহাকে আহ্বান করিয়াছে সেখানেই তিনি প্রসন্ন চতুর্ভুজ মূর্তিতে দর্শন দিয়াছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
ঝিনাইদহ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খুশকি দূর করতে টকদই যেভাবে ব্যবহার করবেন
খুশকি দূর করতে টকদই যেভাবে ব্যবহার করবেন

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ
দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ
ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ

২৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর
নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৩২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কোপার ‘রাজা’ বার্সা
কোপার ‘রাজা’ বার্সা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০
ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান
বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি
হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ
হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!
অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর
দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশোয়ার দলে যোগ দিলেন রানা
পেশোয়ার দলে যোগ দিলেন রানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের
১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট
মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ দফা দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
৮ দফা দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্যারিল মিচেল-সিকান্দার রাজার ঝড়ে লাহোরের দাপুটে জয়
ড্যারিল মিচেল-সিকান্দার রাজার ঝড়ে লাহোরের দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ছুটি কাশ্মীরেই কাটাব: সুনীল শেট্টি
আগামী ছুটি কাশ্মীরেই কাটাব: সুনীল শেট্টি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো
সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে
গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর
ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস
৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত
সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪
পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর
পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান
পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা
২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক
সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ
ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা
ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?
সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অটোরিকশা তৈরির ওয়ার্কশপে শিগগিরই অভিযান : ডিএনসিসি প্রশাসক
অটোরিকশা তৈরির ওয়ার্কশপে শিগগিরই অভিযান : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় সাত বাংলাদেশিসহ আটক ৪৯
মালয়েশিয়ায় সাত বাংলাদেশিসহ আটক ৪৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর
ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’
‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা