শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ

আনোয়ারুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ

গল্প

ঘুম থেকে উঠে প্রশস্ত বারান্দায় যেতেই মন্দিরার মন ভালো লাগায় ভরে গেল।

টবে ফোটা গোলাপের একটা মিষ্টি গন্ধ বারান্দার ভোরের বাতাসে ছড়িয়ে আছে। তারই সৌরভ ওর শরীর ও মনে ছড়িয়ে গিয়ে সকালটা অন্যরকম করে দিল। মন্দিরার পরম ভালোবাসার এক চিলতে বাগানজুড়ে আছে কেবল চারটি গোলাপের গাছ।

তিনটি লাল আর একটি সাদা। যখন নার্সারি থেকে সে চারাগুলো কেনে তখন বিক্রেতা বলেছিল, এরা ইরাকের বসরা জাতের গোলাপ। যেমন বড় হয় তেমন সৌরভ। বিক্রেতার কথা শুনে মন্দিরা একই বয়সের চারাগুলো কিনে আনে। মনের ইচ্ছেটা ছিল এমন, যেন ফুল ফুটলে একসঙ্গে তিনটি লাল আর একটি সাদা গোলাপ ফোটে।

তা-ই হয়েছে। দিনে দিনে একসঙ্গে বড় হয়ে ওঠা চারাগুলোতে একটা করে কলি মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। ধীরে ধীরে সে কলি পুষ্ট হয়েছে। সবুজের আড়াল থেকে লাল সাদা পাপড়ি দেখা গেল যেন চিকের পর্দা ফাঁক করে প্রেমিকের চলে যাওয়া দেখছে কোনো অনিন্দ্যসুন্দরীর পটোলচেরা চোখ। এক রাত যেতে না যেতেই সে কলি আজ মনোলোভা সুন্দরীর মনকাড়া হাসির মতো ফুটে আছে। বড় গোলাপের ভারে সব কটা গাছের ডাল ঈষৎ নুয়ে পড়ে সকালের মৃদুমন্দ বাতাসে নড়ছে।

দেখেই যেন ওরা মন্দিরাকে ডাকল, এসো এসো।

তর সইল না। তিনটে লাল আর একটা সাদা গোলাপের এমন প্রসন্ন হাসিমুখ মন্দিরা ফেসবুকে পোস্ট করল। অবশ্য তার আগে এ গোলাপের পুষ্ট কলির ছবিও সে পোস্ট করেছিল। তখন মন্দিরার এক কবিবন্ধু মন্তব্য লিখেছিলেন-

কলি হচ্ছে সেই কথাটি, যে কথাটি হয়নি বলা। বলার অপেক্ষায়। আর আজ পরিপূর্ণ গোলাপের ছবি পোস্ট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই বন্ধুটি লিখে পাঠালেন, সেই কথাটি হলো বলা। মন আছে যার, আছে হৃদয়, সে শুনেছে।

মন্তব্যটি পড়েই মন্দিরার মন উচাটন হলো। সে তো এভাবে ভাবেনি! যদি কেউ ভাবে তো দোষেরই বা কী!

মন্দিরার খুব কাছের তিনজন ছেলেবন্ধু আছে। ফেসবুক বন্ধুর মন্তব্য পড়ে মনে হলো, তাই তো!

ওর বন্ধুদের কেউ কি এভাবে ভেবেছে! যদি ভেবে থাকে আর তাকে এভাবে মনের কথাটা জানিয়ে দিত, অথবা জানিয়ে দেয়, তাহলে সে কি তাকে ফিরিয়ে দেবে, না ফেরাতে পারবে?

মন্দিরা এবার সত্যিই ভাবল, এমন যদি হতো, মন্দ হতো না।

দুই

মন্দিরার তিনজন ছেলেবন্ধু একসঙ্গে কেউ ইঞ্জিনিয়ারিং, কেউ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে বেরিয়েছে বছরখানেক হলো। তার পরে বছর ধরে যে-যার মতো কর্মজীবনে লেগে আছে। চাকরি নিয়ে দিন গড়াতে শুরু করতেই পরিবারের দিক থেকে চাপ এসেছে। নিজের দিক থেকেও তাগিদ আছে। বিয়ে করার। ঘর বাঁধার।

তো এখনই সময় পছন্দের যদি কেউ থেকে থাকে তাহলে কিছু বলার। যে কথাটি গোপনে গোপনে থাকে বুকের ভিতর, এ বয়সে সবার, কুঁড়ি মেলে কিন্তু মুখে পাপড়ি মেলে না। এখনই সময়।

মন্দিরার মাঝে মাঝে মনে হয়, বন্ধু তিনজনই বুঝি একজন আরেকজনকে বুঝতে না দিয়ে মন্দিরার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। আর মন্দিরাও যে কাকে হাতে নেবে, কার গলায় মালা পরাবে ভেবে ভেবে নিশ্চিত হতে পারে না। তিন বন্ধুই তার পছন্দের। কাকে ফেলে কাকে রাখে সে! এসব কথা যখন তার বুকের ভিতরে বুদ্বুদ হয়ে ফুটতে শুরু করেছে, তখন একদিন সকাল ৯টার দিকে কলিং বেল বাজাল প্রিয়ম। তিনজনের একজন।

মাল্টিন্যাশনাল অয়েল কোম্পানিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার। বুয়েট থেকে বেরিয়েই ঢুকেছে। কিছুটা বাবার সুপারিশ আর বাকিটা নিজের যোগ্যতা মিলিয়ে পা এখন তার সামনে।

মন্দিরা তখন নাশতা খেয়ে ওর বারান্দার এক চিলতে বাগানে গোলাপ গাছের সামনে ফাঁকা জায়গায় পাতা ইজি চেয়ারে দোল খাওয়া থামিয়ে চা খাচ্ছিল। বেল বাজার শব্দে সে নিজেই চায়ের কাপ হাতে এগিয়ে গেল। দরজা খুলে প্রিয়মকে দেখে মন্দিরা অবাক। কী রে তুই! এত সকালে কী মনে করে? আয়, ভিতরে আয়।

প্রিয়ম কুণ্ঠিত পায়ে ঘরে ঢোকে। যদিও সে বরাবর সপ্রতিভ। কৈফিয়ত দেয় যেন,

-না এমনিতেই। অফিসে যাওয়ার আগে মনে হলো তোকে একটু দেখে যাই, অনেক দিন দেখা হয় না। এই আর কি-

মন্দিরা প্রিয়মের জবাব শুনে ভ্রু কুঁচকে বলে,

-কই, এই তো সেদিনই না দেখা হলো। তোরা তিনজনই তো ছিলি। সে যাকগে, ভালোই হলো, এসেছিস যখন বোস, চা খা। তারপর অফিসে যাস।

প্রিয়ম বসে না। সোফার কাছে দাঁড়িয়ে থেকে উশখুশ করে। হাত কচলায়। মন্দিরা ওর এ দ্বিধান্বিত ভাবের অর্থ খুব ভালোই বোঝে। মুখের হাসি লুকিয়ে রেখে বলে, -কিছু বলবি? তো বোস না। দাঁড়িয়ে রইলি কেন?

অগত্যা যুবক ধপাস করে সোফায় বসে। কিন্তু বসাটা ঠিক আরামের হলো না। প্রিয়মকে ওই অবস্থায় রেখে মন্দিরা চা আনতে গেল। সময় নিল। চা আনতেই প্রিয়ম খেলো কি খেলো না, হুড়মুড় করে আবার উঠে দাঁড়াল। টিস্যুতে মুখ মুছতে মুছতে বলল,

-মন্দিরা, যাই তাহলে-

-তো কিছু বললি না! যা বলবি বলে এসেছিলি-

-নাঃ, তেমন কিছু না। যাই তাহলে।

মন্দিরা হাসিমুখে মাথা নাড়ে। প্রিয়ম বের হতে গিয়ে টি-পয়ে পা আটকে হোঁচট খায়। কোনোরকমে পতনের হাত থেকে বেঁচে যায়। হুড়মুড় করে বেরিয়ে গেল।

এভাবে প্রিয়মের চলে যাওয়ার পর মন্দিরা ভাবল, বাকি দুজনের একজন অনিকেত অন্যজন বারিষ, তারাও কি আসছে, আগে আর পরে যে কোনো একদিন!

তিন

প্রিয়মের দিন দুই পর এলো অনিকেত। সে সরকারের বা কারও গোলামি করবে না। ইকোনমিকসে পাস করেও ওর বছর গড়ায় এমনিতে। কী করবে তা নিয়ে এখনো ভাবছে তিরিশ ছুঁইছুঁই যুবক। জিজ্ঞেস করলে উত্তর দেয়,

-দেখি কী করা যায়। চলছে তো, চলুক না।

বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে লেখালেখির বাতিক ওর। বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। দিনাজপুরে গ্রামের বাড়িতে সহায়সম্পত্তি এত আছে যে, কয়েক জনম বসে বসে খেলেও শেষ হবে না। ঢাকায় ফ্রি স্কুল স্ট্রিটে বাসা ভাড়া করে থাকে। পত্রিকায় কবিতা, গল্প লেখে আর বাপের পাঠানো টাকায় নিশ্চিন্ত জীবন কাটায়। প্রয়োজনহীন প্রয়োজনের জীবন কাটায়। আনন্দে।

অনিকেত মন্দিরার ঘরে ঢুকেই বলল,

-গত রাতে তোকে নিয়ে একটা কবিতা লিখেছি। শুনবি?

অনিকেতের অবিন্যস্ত চুল, ঝুল পাঞ্জাবি জিন্সে তাকে চেহারায় ক্লান্ত লাগলেও চোখ দুটো ঝকঝক করছিল আবেগ এবং উৎসাহে। মন্দিরা বলল,

-কবিতা শোনাতে এসেছিস? এতদিন পর? ঠিক আছে, বোস। আমাকে নিয়ে লিখেছিস, বাঃ! পড়, শুনি তোর কবিতা।

পকেট থেকে ভাঁজ করা কাগজটা বের করে পড়ার আগে অনিকেত চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে থাকল মন্দিরার দিকে। মন্দিরাও তাকে দেখছিল কৌতূহলে। ভার্সিটিতে থাকতেও অনিকেত তাকে নিয়ে কবিতা লিখেছে। সে কবিতা শুনে ওরা সবাই হাসাহাসি করেছে। কিন্তু আজকের এ কবির ভাব আর সেই আগের মতো নয়। কেমন জানি অন্যরকম। অনিকেত পড়ল,

তোমার মতোন তুমি

তুমি নও আর কেউ তোমার মতোন

পড়তে গিয়ে অনিকেতের গলা কাঁপছে। দুই লাইন পড়েই সে থেমে গেল। বলল,

-না থাক। এটুকুই। চা খাব। চা খাওয়া। চায়ের তেষ্টা পেয়েছে।

মন্দিরা লক্ষ করল, অনিকেত ফ্যানের নিচে বসে থেকেও হাতের তালুতে কপালের ঘাম মোছে। মুখ নিচু করে বসে থাকে। এরপর আর কোনো কথা বলে না। চা এনে দিলে দ্রুত খেয়ে চলে যাওয়ার সময় কী ভেবে দরজার কাছে একটু দাঁড়ায়। মন্দিরা জিজ্ঞেস করে,

-আর কিছু বলবি না? মুখ নিচু রেখেই অনিকেত বলল,

-নাঃ, আর কিছু না। ইচ্ছে হলো কবিতাটা তোকে পড়ে শোনাই। তাই এলাম। যাই।

এভাবে অনিকেত চলে যাওয়ার পরদিন এলো বারিষ। তার চকচকে নতুন গাড়ি। সে ঢাকার বনেদি ঘরের ছেলে। ঘরে ঢুকে আয়েশ করে সোফায় বসে চমৎকার একটা ঘড়ি উপহার দিল মন্দিরাকে। তারপর যেন পরিহাস করে বলল,

-জানিস মন্দিরা, মা আমার জন্য পাত্রী দেখছে।

শুনে মন্দিরা হাসতে হাসতে জবাব দিল,

-ভালোই তো, তাহলে মায়ের পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করে ফেল যত তাড়াতাড়ি পারিস।

বারিষ মন্দিরার চোখে চোখ রেখে বলল,

-তাহলে আমার পছন্দের মেয়েটির কী হবে?

মন্দিরা চোখ বড় বড় করে বারিষকে কিছুক্ষণ দেখল। তারপর বলল,

-তোর পছন্দ আছে না কি? কই, বলিসনি তো কোনো দিন! জানিয়েছিস তাকে?

মন্দিরার এ প্রশ্নে বারিষ মুখ নিচু করে চুপ করে থাকে কিছু সময়। তারপর অনেক দূর থেকে যেন বলে,

-না। ভাবছি, বললে যদি সে ফিরিয়ে দেয়? মন্দিরা কলহাস্যে জবাব দেয়,

-দিলে দেবে। না-ও তো দিতে পারে। বলে তো দেখবি একবার।

মন্দিরা উৎসাহ দেখালেও বারিষ কেন জানি ম্রিয়মাণ জবাব দেয়, না থাক।

এরপর আর দুজনের কোনো কথা হলো না। অন্য দুজনের মতো একই তাড়ায় চা খেয়ে বিদায় নিল বারিষ।

চার

মানুষের কোনো কোনো ইচ্ছা পূরণ হয়। অপূর্ণ থাকে না।

মন্দিরা চেয়েছিল যেমন, তেমন। তার মনের মতো করে সত্যি সত্যিই একদিন প্রপোজ করে একজন।

সে দিনটি ছিল মন্দিরার জন্মদিন। প্রিয়ম, অনিকেত, বারিষ তিনজনকেই সে মোবাইলে দাওয়াত দিল। আর যা কেউ করে না সাধারণত, তা-ই সে করল। ফোনে মন্দিরা ওদের বলল,

মন্দিরার এমন করার পেছনে কী উদ্দেশ্য কাজ করেছে তা শুধু সে-ই জানত। আর জানত ওর বিধাতা। কেননা, এমন তো নয় যে সে লোভী, তার চাহিদা অনেক।

না, তা সে নয়। মন্দিরা তার বাবা-মায়ের একমাত্র কন্যা। দুজনই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক। তাঁরা রুচিমান, দেশি সংস্কৃতিচর্চায় এঁদের বংশপরম্পরায় ভালোবাসা আছে। মেয়ের ইচ্ছে-অনিচ্ছাকে তাঁরা মূল্য দেন। স্বাধীনতা আছে মন্দিরার নিজের পাত্র পছন্দ করার। তাঁদের নিজেদেরও বিয়ে প্রেমের। তো সেখানে মেয়ের বাবা-মা এটাই মানেন, যার যার জীবন তার তার।

মন্দিরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে ইংরেজিতে। পরীক্ষায় যে ফল ওর, তাতে যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। সেই মেয়ের তো নিজের জন্মদিনে এভাবে উপহার চাওয়ার কথা না। তবু সে তা-ই করেছে।

আর মন্দিরার জন্মদিনে দাওয়াতি মাত্র ওর তিন বন্ধুই। আর কেউ না।

সেদিন সন্ধ্যায় যথাসময়ে এলো প্রিয়ম আর বারিষ। অনিকেতের দেখা নেই।

প্রিয়ম মন্দিরার জন্য নিয়ে এসেছে দামি জুয়েলারি সেট। বারিষ প্যারিস থেকে ওর ইঞ্জিনিয়ার বাবার হাতে আনা দামি কসমেটিকস বক্স। দুটো উপহারই দামি এবং পছন্দ করার মতো। ওরা কেক কাটার আগে অনিকেতের অপেক্ষায় চা খায়। এদিকে বন্ধুর কোনো খবর নেই।

মন্দিরা অনিকেতকে ফোন করে। যান্ত্রিক কণ্ঠে কেউ একজন ওপাশ থেকে বলে,

...আরেকবার চেষ্টা করুন।

অপেক্ষায় অপেক্ষায় মন্দিরাও যখন খুব অস্থির, রাতও বাড়ছে, এ সময় একটা সিএনজি বিকট আওয়াজ তুলে মন্দিরার বাসার সামনে হাজির। ওরা তিনজনেই দেখল, অনিকেত খুব যত্নের সঙ্গে তিনটি গোলাপ ফুল গাছের টব এনে মন্দিরার এক চিলতে ব্যালকনির বাগানে রাখল। একটি টবের গোলাপ গাছে সদ্য গজিয়ে ওঠা একটি কলি। দ্বিতীয় টবটিতে লাল গোলাপের বড় একটি আধফোটা কলি আর তৃতীয় টবে একটি বড় টকটকে লাল গোলাপ ফুটে আছে। টবগুলো অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে বারান্দায় রেখে অনিকেত লজ্জিত হাসল। গভীর চোখে মন্দিরার চোখের দিকে তাকিয়ে বলল,

-এদের খুঁজতে খুঁজতে দেরি হয়ে গেল মন্দিরা। উপহার পছন্দ হয়েছে তোর?

বিহ্বল মন্দিরা মাথা নাড়ে। মুখে কিছু বলে না। সে জানে সব কথা বলা লাগে না। অনিকেতের আনা এ উপহারের অর্থ জেনেও সে তাকে বলে,

-কবি, এবার তুই বুঝিয়ে দে, তোর উপহারের অর্থ কী।

অনিকেত গাঢ় স্বরে কথা বলে, আর ওকে ঘিরে ধরা তিনজন শোনে,

-দ্যাখ, প্রথম গোলাপের গাছটিতে আছে শুধু একটি কলি, তার মানে হলো, কবিতার ভাষায়, যা বলা হয়নি। দ্বিতীয় টবের গোলাপ গাছটিতে আছে আধফোটা কলি, তার অর্থ হলো, কথাটি বলার অপেক্ষায় আছে। আর তৃতীয়টিতে পূর্ণ ফোটা গোলাপ, তার মানে হলো, না-বলা কথাটা এখানে বলা হয়ে গেছে।

মন্দিরা অনিকেতের হাত ধরে পাশে টেনে এনে বলে, বুঝেছি। এবার আয়, সবাই মিলে কেক কাটি।

প্রিয়ম আর বারিষ বোঝেনি কিছুই। রাতে খেয়েদেয়ে ওরা দুজন চলে যাওয়ার পরও মন্দিরার চোখের ইশারায় অনিকেত ছিল আরও কিছুক্ষণ। কথা হলো, কথা হলো না। বয়সি রাতে বিদায় দেওয়ার সময় মন্দিরা অনিকেতকে বলল, তোর হাতটা দে।

কথাটা শুনে রুদ্ধশ্বাসে অনিকেত তাকিয়ে থাকল মন্দিরার মুখের দিকে। অস্ফুট উচ্চারণ করল, নিবি?

মন্দিরা স্মিতমুখে মাথা নাড়ে। অনিকেত ওর ডান হাতটা বাড়িয়ে দেয় মন্দিরার দিকে, নে তাহলে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
সর্বশেষ খবর
রেফারির দিকে বরফ ছুঁড়ে মেরে বড় নিষেধাজ্ঞার শঙ্কায় রুডিগার
রেফারির দিকে বরফ ছুঁড়ে মেরে বড় নিষেধাজ্ঞার শঙ্কায় রুডিগার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুশকি দূর করতে টকদই যেভাবে ব্যবহার করবেন
খুশকি দূর করতে টকদই যেভাবে ব্যবহার করবেন

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ
দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ
ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর
নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কোপার ‘রাজা’ বার্সা
কোপার ‘রাজা’ বার্সা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০
ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান
বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি
হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ
হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!
অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর
দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশোয়ার দলে যোগ দিলেন রানা
পেশোয়ার দলে যোগ দিলেন রানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের
১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট
মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ দফা দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
৮ দফা দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্যারিল মিচেল-সিকান্দার রাজার ঝড়ে লাহোরের দাপুটে জয়
ড্যারিল মিচেল-সিকান্দার রাজার ঝড়ে লাহোরের দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো
সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে
গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর
ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস
৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত
সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪
পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর
পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান
পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা
২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক
সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ
ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?
সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা
ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় সাত বাংলাদেশিসহ আটক ৪৯
মালয়েশিয়ায় সাত বাংলাদেশিসহ আটক ৪৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর
ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’
‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা