নতুন চন্দ্র মিশনে নামছে চীন। ২০৩০ সালের এই মিশন লক্ষ্য করে এরইমধ্যে নতুন স্পেসস্যুট সামনে এনেছে দেশটি। বিশেষভাবে নকশার এই নতুন স্পেসস্যুটটি উন্মোচনের পর ক্রুরা বলছেন, মহাকাশ কর্মসূচিতে এক যুগান্তকারী মাত্রা যোগ হতে চলেছে।
‘চায়না ম্যানড স্পেস এজেন্সি (সিএমএসএ)’-এর নতুন লাল-সাদা রঙের স্পেসস্যুটটি তৈরিতে চাঁদের চরম তাপমাত্রা এবং বিকিরণ ও ধূলিকণা সহ্য করার বিষয়টি বিবেচনায় রাখা হয়েছে। চাঁদের পৃষ্ঠে কাজ করার জন্য নভোচারীদের নমনীয়তা দেবে স্পেসস্যুটটি।
এই স্পেসস্যুটটিতে আছে একটি বিল্ট ইন বড় ও ছোট পরিসরের ক্যামেরা, একটি অপারেশন কনসোল ও একটি গ্লেয়ার-প্রুফ হেলমেট ভিসার। স্যুট পরা নভোচারীরা কীভাবে প্রয়োজন মতো বাঁকতে ও সিঁড়ি বেয়ে উঠতে পারেন তাও দেখিয়েছে চীন।এদিকে নাসা বলেছে, চাঁদে তাদের নভোচারী ‘২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরের আগে পাঠানো সম্ভব হবে না’। তবে চলমান প্রযুক্তিগত সমস্যা ও বড় বাজেটের সীমাবদ্ধতার কারণে কোন দেশ প্রথমে চাঁদের পৃষ্ঠে পৌঁছাবে তা এখনও স্পষ্ট নয়।
বিডি প্রতিদিন/নাজমুল