মাশরাফি বিন মর্তুজা; বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। সফল অধিনায়ক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছেন দেড়যুগ ধরে। ১৮ বছরের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে দেখেছেন দলের উত্থান-পতন। খুব কাছে থেকে দেখেছেন বাংলাদেশের ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের। ১৪ ক্রিকেটারকে নিয়ে তার মূল্যায়ন।
তামিম ইকবাল
বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যান্য বড় বড় ওপেনারদের যে রোল থাকে দলের প্রতি, তামিমের সামর্থ্য আছে সেটা পূরণ করার। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের থেকে বিগ রোল প্লে করছে সে।
লিটন দাস
লিটন ড্যাসিং ক্রিকেটার।
সৌম্য সরকার
সৌম্য সরকার লিটনের মতোই ড্যাসিং। সামর্থ্যরে দিক থেকে দুজনই সমান। তবে একটি ক্ষেত্রে এগিয়ে সৌম্য। সে বল করতে পারে।
সাকিব আল হাসান
সাকিব আল হাসান সম্ভবত দলের সবচেয়ে বড় পারফরমার।
মুশফিকুর রহিম
মুশফিকুর রহিম দুটিই রোলই পালন করতে পারে।
মোহাম্মদ মিথুন
স্ট্রাইক রোটেড করে করে উইকেটে সেট হতে পারে মোহাম্মদ মিথুন। বড় রান করার সামর্থ্য আছে তার।
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ
ক্রাইসিস ম্যান। দলের সবচেয়ে ক্রাইসিস মোমেন্টে সেরা পারফরম্যান্স করেন। এই স্টেজে সে সম্ভবত সেরা ক্রিকেটার।
সাব্বির রহমান
সাব্বির রহমান এক্স ফেক্টর। ২৮০ রানকে ৩১০/৩২০ রানে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রয়েছে সাব্বিরের।
মোসদ্দেক সৈকত
ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিং-তিন বিভাগেই ভালো করার সামর্থ্য রয়েছে মোসাদ্দেক সৈকতের। খুবই কনফিডেন্ট ক্রিকেটার।
মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন
মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন আগামী ১০/১২ বছরের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় ভবিষ্যত।
মেহেদি হাসান মিরাজ
খুবই ভ্যালুয়েবল ক্রিকেটার।
আবু জায়েদ রাহী
আবু জায়েদ রাহী বাংলাদেশের একমাত্র বোলার, যিনি বলকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন এবং উভয় দিকে সুইং করাতে পারেন।
মুস্তাফিজুর রহমান
আমি দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ একজন বোলার। তারপরও আমি বলবো বাংলাদেশ বোলিংয়ের সেরা অস্ত্র মুস্তাফিজ।
রুবেল হোসেন
ক্রসিয়াল মোমেন্টে ব্রেক থ্রু দিচ্ছেন রুবেল হোসেন। খুবই গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। ওই একমাত্র পেসার যে ধারাবাহিকভাবে একই গতিতে বোলিং করতে পারেন।