নবম বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমসে ছিল রেকর্ডের ছড়াছড়ি। অনেক ইভেন্টেই নতুন মুখের দেখা মিলেছে। এরা তারকাদের পেছনে ফেলে সোনা জয় করে নজর কেড়েছে। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ঘোষণা দিয়েছে গেমসে প্রতিভাবানদের তালিকা তৈরি হয়েছে। লকডাউন পরিস্থিতি কেটে গেলে তাদের উন্নতমানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রয়োজনে বিদেশে পাঠানো হবে। অবশ্য বিওএর ঘোষণা নতুন নয়। যখনই গেমস হয় তখনই এ সুর গেয়ে থাকে। বাস্তবে তা মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। বিদেশে ভালো না করার প্রধান কারণই হচ্ছে উন্নতমানের প্রশিক্ষণ। প্রশ্ন সরকার তো অনুদান ঠিকই দিয়ে থাকে। তাহলে তা ক্রীড়াবিদদের পেছনে ব্যয় হচ্ছে না কেন? গেমস আসে আর যায়। পদক দিয়েই শেষ। ক্রীড়াবিদদের প্রশিক্ষণ শুধু মুখেই থাকে। জানি না এভাবে ক্রীড়াঙ্গন আর কতদিন চলবে?