ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স দুই দলই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। দুই দলই দারুণ খেলছে বিশ্বকাপে। গতিশীল আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলছে দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় দুই দলের ম্যাচটি হবে আমার মতে চলতি বিশ্বকাপের সেরা ম্যাচ। আমি মনে করি এটা ফাইনালের আগে ফাইনাল। দুই দলের কাউকেই আমি পরিষ্কার করে ফেবারিট ভাবছি না। দুই দলেরই সমান সুযোগ রয়েছে। দুই দলের সম্ভাবনা ফিফটি-ফিফটি। কিলিয়ান এমবাপ্পে দারুণ খেলছেন। ভালো খেলছেন গ্রিজম্যানও। ফ্রান্সের মধ্যভাগ ও আক্রমণভাগ ভালো খেলছে। এমবাপ্পে রয়েছেন দারুণ ফর্মে। এর মধ্যে ৫ গোল করেছেন। আরেক স্ট্রাইকার অলিভার জিরু গোল করেছেন তিনটি। ইংল্যান্ডের আক্রমণভাগও যথেষ্ট শক্তিশালী। অধিনায়ক হ্যারি কেইন গোলে ফিরেছেন। যা তার জন্য খুবই দরকার ছিল। ইংল্যান্ডের আক্রমণভাগ বিপজ্জনক। এ ছাড়া রয়েছেন মার্কাস রাশফোর্ড, রাহিম স্টার্লিং, বুকায়ো সাকাদের মতো গতিশীল স্ট্রাইকার। ইংলিশ রক্ষণভাগও আটোসাটো। ফলে দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের ম্যাচটি হবে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। আরেক কোয়ার্টার ফাইনালে আমি মরক্কোর চেয়ে এগিয়ে রাখব পর্তুগালকে। অভিজ্ঞতা বেশি পর্তুগিজদের। যদিও খুব ভালো ছন্দে নেই ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তারপরও তার উপস্থিতি দলকে চাঙ্গা করবে। মরক্কোর হাকিমি দারুণ ফুটবলার। একাই ম্যাচের গতিবিধি পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন হাকিমি। মরক্কো দারুণ খেলছে। ম্যাচটি যদি টাইব্রেকারে গড়ায়, আমি বাজি ধরব পর্তুগালের পক্ষে।