১৯৮৮ সালে ইউরো চ্যাম্পিয়ন নেদারল্যান্ডসের ফুটবলার রোন্যান্ড কোয়েম্যান। লিজেন্ড ফুটবলার এখন দেশটির ফুটবল দলের কোচ। নিজে রক্ষণভাগের ফুটবলার ছিলেন। কিন্তু দলকে খেলাচ্ছেন আক্রমণাত্মক ফুটবল। পরশু রাতে ডর্টমুন্ডে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১-২ গোলে হেরেছে নেদারল্যান্ডস। ইংলিশদের একটি গোল ছিল পেনাল্টিতে। পেনাল্টি নিয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেন ডাচ কোচ। তিনি কোনোভাবেই মানতে পারছেন না। শুধু তাই নয়, ভিডিও রেফারেল সিস্টেম (ভিএআর) নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। জানিয়েছেন ভিএআর ফুটবলকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। পেনাল্টির সিদ্ধান্ত মানতেই পারছেন না, ‘এটা কোনোভাবেই পেনাল্টি নয়। ডামফ্রিসের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল শটটি ব্লক করা। হ্যারি কেইন সেখানে শট নিলে দুজনের পায়ে সংঘর্ষ হয়। একজন ডিফেন্ডারের কাজ কী? সে শট আটকানোর চেষ্টা করবে! এটার জন্য শাস্তি দেওয়া মানে তাকে বলে জানিয়ে দেওয়া, ‘উপযুক্ত ফুটবল তুমি খেলতে পারবে না।’ আমিও ডিফেন্ডার ছিলাম। ওই অবস্থায় আমি থাকলে কী করতে পারতাম! অনেক তুচ্ছ ব্যাপারেও রেফারি বাঁশি বাজিয়েছেন। যদিও আমাদের হারের কারণ এটা নয়।’ এগিয়ে থেকেও নেদারল্যান্ডস ২-১ গোলে হেরে যায়। ৯১ মিনিটে দারুণ এক গোলে ইংল্যান্ডকে ফাইনালে টেনে তোলেন অলি ওয়াটকিনস।