জমজমাট লড়াইয়ে জমে উঠেছে সিপিডিএল আয়োজিত রুবিকন সিটি কর্পোরেট স্পোর্টস কার্নিভাল ২০২৪।

ঢাকায় সিপিডিএল এর নির্মীয়মান হ্যাপি কন্ডোমিনিয়াম রুবিকন সিটি প্রকল্প প্রাঙ্গণে আয়োজিত এই কার্নিভালের ইতোমধ্যে ফার্স্ট রাউন্ড আর দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শেষ। এখন চলছে রাউন্ড অব সিক্সটিনের খেলা। ছেলেদের ব্যাডমিন্টনের দ্বিতীয় রাউন্ডে ৩২টি দল নক-আউট পদ্ধতিতে খেলে রাউন্ড অব সিক্সটিনে উঠে আসে।

উল্লেখ্য, ১৫ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার ঢাকায় সিপিডিএল এর নির্মীয়মান হ্যাপি কন্ডোমিনিয়াম রুবিকন সিটি প্রকল্প প্রাঙ্গণে মনোজ্ঞ এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কার্নিভালের উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী ২৮টি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

আয়োজনে অংশ নেওয়া বসুন্ধরা গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার তারিকুল ইসলাম চৌধুরী সিপিডিএলের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়, এ ধরনের যেকোনো উদ্যোগে বসুন্ধরা গ্রুপ সবসময় সিপিডিএলের পাশে থাকবে।’

আর রুবিকন সিটি – দ্যা হ্যাপি কন্ডোমিনিয়ামকে তিনি ঢাকার মাঝে এক দারুণ স্থাপনা বলে উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য, ছেলেদের ব্যাডমিন্টনের রাউন্ড অব সিক্সটিনে বসুন্ধরা গ্রুপের এ ও ই দলের মাঝে এক প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচও অনুষ্ঠিত হয়।

সিপিডিএল ভ্যালু চেইনের অংশীদার সকল প্রতিষ্ঠান যেমন ব্যাংক, নন ব্যাংকিং ফাইনান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন, নির্মাণসামগ্রী উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, মিডিয়া, কমিউনিকেশন ও লজিস্টিকসসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে স্থিতিশীল, দীর্ঘমেয়াদি এবং সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তোলার উদ্দেশ্য নিয়ে এই আয়োজন। এই কর্পোরেট স্পোর্টস কার্নিভালটি প্রতি বছরই ধারাবাহিকভাবে করা হবে বলে সিপিডিএল পরিকল্পনা করছে।

সাত দিনব্যাপী এ কার্নিভালে ২৮টি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের ১০৩টি দল ব্যাডমিন্টন ও হিউম্যান ফুটসাল এই দুই ক্যাটাগরিতে মোট ৯০টি ম্যাচে অংশগ্রহণ করছে। ফলে প্রতিদিনই দেশের শীর্ষ এসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে মুখরিত হয়ে থাকছে সিপিডিএল রুবিকন সিটি- দ্যা হ্যাপি কন্ডোমিনিয়াম। প্রতিযোগিতার পাশাপাশি সংগীতানুষ্ঠান ও গ্রামীণ আবহে আয়োজিত পিঠা-পুলি দিয়ে সাজানো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সকলের প্রশংসা অর্জন করে।

এ প্রসঙ্গে সিপিডিএল ফ্যামিলির প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন বলেন, ‘হ্যাপি টুগেদার’ ফিলোসোফি নিয়ে আমরা কাজ করি, ইনক্লুসিভ মেথডে সবাইকে নিয়ে প্রাণোচ্ছলতা নিয়ে এগিয়ে যাওয়াই আমাদের মূলমন্ত্র। এজন্যই এই স্পোর্টস কার্নিভালের আয়োজন করা। ভবিষ্যতে এরকম আরও ভিন্নমাত্রার উদ্যোগ নিয়ে আসার প্রত্যাশা রইল।