লাই-ফাই কয়েক বছর ধরে গবেষকদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে আছে। লাইট ফিড্যালিটির সংক্ষিপ্ত হচ্ছে লাই-ফাই। এর মাধ্যমে সর্বোচ্চ গতিতে ডেটা স্থানান্তর হতে পারে। এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ২০১১ এই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন। এটি কোনো মূলধারার প্রযুক্তি নয়। যে কারণে ২০২২ সালে বাজারে এলেও এখন পর্যন্ত কিছু কোম্পানির ব্যক্তিগত ব্যবহার ছাড়া বাজারে নিয়ে আসা হয়নি। ওয়াই-ফাই রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য স্থানান্তর করে। আর লাই-ফাই তথ্য স্থানান্তরে আলো ব্যবহার করে। লাই-ফাই লাইট এমিটিং ডায়োড ব্যবহার করে তথ্য স্থানান্তর করে। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে এলইডি বাল্ব থেকেও উচ্চ আলোর গতিতে তথ্য স্থানান্তর করা যাবে, যা ইন্টারফেসের জন্য কম ঝুঁকিপূর্ণ এবং আরও স্থিতিশীল। ওয়াই-ফাই এত দ্রুত প্রতিস্থাপন করা যাবে না বলে জানান গবেষকরা। এর প্রতিস্থাপনের জন্য একটি বিশাল অঙ্কের খরচ হবে। এর জন্য আমাদের আরও কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে।