কথাটা তীক্ষ্ন। জুলেখা জানে না কথাটা বেঁধে কিনা সুরঞ্জনের বুকে। তার মনে হয় না আদৌ বেঁধে। সিউড়ি সম্পর্কে আর কোনও কিছু সুরঞ্জন জানতে চায় না। জুলেখারও আগ বাড়িয়ে বলার কিছু ছিল না। তার দিদি আর গুরুজনদের কাছ থেকে যে ব্যবহার পেয়েছে, তা আর সবাইকেই সে বলতে পারে, কিন্তু সুরঞ্জনকে সে পারে না। তাকে সে যদি নিজ মুখে বলে যে আমাকে আসলে দূর দূর করে তাড়িয়েছে ওরা, সুরঞ্জনের মনে হতে পারে,…