‘দুঃসহ যন্ত্রণা নিয়ে বেঁচে আছি। শান্তিতে ঘুমিয়েছি, গত ১২ বছরে এমন একটি রাতও নেই। শরীরে গ্রেনেডের অসংখ্য স্প্লিন্টার। ঠিকমতো হাঁটতে পারি না, বসতে পারি না। ডান পায়ের ঘা কিছুতেই শুকাচ্ছে না। একটা কান আগেই গেছে, পরে একটা কিডনিও নষ্ট হয়েছে। এখন মনে হয়, সেদিন মরে গেলেই ভালো ছিল। এত যন্ত্রণা সইতে হতো না।’ কথাগুলো রাশিদা আক্তার ওরফে রুমার। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড…