শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ জুন, ২০২০

জনপ্রিয় খেলা উদ্ভাবনের ইতিহাস

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
জনপ্রিয় খেলা উদ্ভাবনের ইতিহাস

স্কুলের ছাত্র থেকে শুরু রাগবি

জনপ্রিয় খেলাগুলোর মধ্যে রাগবি অন্যতম। ঐতিহাসিক সূত্র মতে, এই খেলা শুরু হয় ২০০০ বছর আগে চীন ও গ্রিক অঞ্চলে। যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, ফ্রান্স, দক্ষিণ আফ্রিকা, আর্জেন্টিনা, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জসহ শতাধিক দেশের ক্রীড়াপ্রেমী জনগণ এতে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু শুরুতে রাগবি কোনো স্বীকৃত খেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল না। ১৮২৩ সালে ব্রিটেনে রাগবি প্রথম একটি খেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর পেছনে রয়েছে এক স্কুলছাত্র উইলিয়াম ওয়িব এলিসের অবদান। সে রাগবি খেলার প্রচলন করে বলে ধারণা পাওয়া যায়। রাগবি খেলার নিয়ম-কানুন লিখিত আকারে প্রকাশ পায় ১৮৪৫ সালে এবং ১৯৭১ সালে রাগবি ফুটবল ইউনিয়ন গঠিত হয়। ডিম্বাকৃতির বল যা ফুটবলের মতো বলটিকে রাগবি নামেই অভিহিত করা হয়। দুটি দলের মধ্যে সর্বাধিকসংখ্যক পয়েন্ট অর্জনের মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়।

 

ইনডোর  চিন্তা থেকে বাস্কেটবল

বাস্কেটবল একটি ইনডোর গেম। খেলাটি বদ্ধ স্থানে হয়ে থাকে। এটি খেলা হিসেবে জন্ম হওয়ার একটি অদ্ভুত গল্প রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্প্রিং ফিল্ড, ম্যাসাচুসেটস ট্রেনিং স্কুল কর্তৃপক্ষ ১৮৯১ সালে তৎকালীন ক্রীড়া শিক্ষক ড. জেমস নাইজ স্মিথকে নির্দেশ প্রদান করে ফুটবলের মতো একটি ইনডোর খেলার উদ্ভাবন করতে। ড. নাইজ স্মিথ বাস্কেটবল খেলার উদ্ভব করেন। বাস্কেটবল খেলার প্রধান উপকরণ হিসেবে বলকেও বাস্কেটবল নামে আখ্যায়িত করা হয়। এটি বর্তমানে বিশ্বজুড়ে খুবই জনপ্রিয় খেলা। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে বাস্কেটবল বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। খেলাটি গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের অন্যতম ক্রীড়া হিসেবে বিবেচিত। প্রমীলা বাস্কেটবলও সমান জনপ্রিয়। তবে পুরুষের তুলনায় কম জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে প্রমীলা বাস্কেটবল।

 

২০০০ বছর আগে প্রচলন বেসবলের

বেসবল বিশ্বে খুবই জনপ্রিয় একটি খেলা। এটি অনেকটা ক্রিকেটের মতো বল ও ব্যাটের সমন্বয়ে খেলা। ইতিহাসবিদদের মতে, প্রায় ২০০০ বছর আগে প্রাচীন মিসরে ব্যাট ও বল দিয়ে এক ধরনের খেলার প্রচলন ছিল বলে জানা যায়। পরবর্তীতে সতেরো শতকের দিকে বেসবল ইউরোপ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। একই সময় ইংল্যান্ডে প্রায় একই ধরনের খেলা ক্রিকেটের প্রচলন ছিল। ১৭৯১ সালে অফিশিয়ালভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের পুরনো কোর্ট হাউসে বেসবল নাম ব্যবহারকৃত নথি পাওয়া যায়। সেখানে জনসাধারণকে নতুন হল ভবন এলাকায় ক্রিকেট ও বেসবল খেলতে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। সেখান থেকেও এই খেলা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্র,  উত্তর আমেরিকা, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা, ক্যারিবীয় অঞ্চল ও পূর্ব এশিয়ার অঞ্চলগুলোতে বেসবল জনপ্রিয়। পুরনো ব্যাট-বলের খেলা থেকে বিবর্তিত হয়েই আধুনিক বেসবলের সূত্রপাত ঘটে। যা ইংল্যান্ডে অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে খেলা হতো। অভিবাসীরা উত্তর আমেরিকায় খেলাটির প্রচলন ঘটায় এবং সেখানেই এর আধুনিক সংস্করণ সৃষ্টি হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিক থেকে এটি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় খেলা হিসেবে পরিচিতি পায়।

 

চার হাজার বছর আগে থেকে হকি

৪০০০ বছর আগে মিসরে হকি সাদৃশ্য এক ধরনের খেলার প্রচলন ছিল বলে জানা যায়। বর্তমানে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য একাধিক আন্তর্জাতিক হকি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। সপ্তদশ এবং অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডে বিশৃঙ্খলভাবে প্রচুর হকি খেলা হতো। সে সময় একেকটি দলে ১০০ জন করে খেলোয়াড় অংশ নিত। গ্রামবাসী খেলাটিকে প্রচ- পৌরুষ ও গর্বের বলে মনে করত। ফলে খেলাটি সে সময় মূলত ভয়ঙ্কর এক রূপ নিয়েছিল। ১৫ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলত এ খেলা এবং অনেক খেলোয়াড়কে গুরুতর আহত হতে হতো। একজন রেফারি থাকলেও তার বিশেষ কোনো ক্ষমতা ছিল না। মূলত এর কিছুকাল পর থেকেই খেলাটিতে বেশ কিছু নিয়ম-কানুন যুক্ত হতে থাকে। ১০০ জনের বদলে খেলোয়াড় সংখ্যা দাঁড়ায় ৩০-এ। খেলার মান বাড়ানোর জন্য রেফারির হাতে দেওয়া হয় বিশেষ ক্ষমতা। খেলাটিকে সভ্য করে তোলার জন্য ইংল্যান্ডের এটন কলেজ এতে যুক্ত করে বিশেষ কিছু রীতি। ১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে দ্য হকি অ্যাসোসিয়েশন। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অলিম্পিক গেমস, প্রতি চার বছর অন্তর আয়োজিত হকি বিশ্বকাপ, বার্ষিক হকি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ও জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ। ইন্টারন্যাশনাল হকি ফেডারেশন (এফআইএইচ) হকির আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

 

কবি হোমারের গ্রন্থে বক্সিং খেলার বর্ণনা

সহজাত খেলাগুলোর মধ্যে বক্সিং খেলা অন্যতম। অতি প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ একে অপরের সঙ্গে হাতের মাধ্যমে লড়াই করত। খেলাধুলার জগতে বক্সিংয়ের বয়স নেহাতই কম নয়। একদম প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা বক্সিং যেন খেলার চেয়েও বেশি কিছু। রিংয়ের ভিতর লড়তে থাকা বক্সারদের অনবদ্য পারফরম্যান্সে মুগ্ধ দর্শকরাও যেন এক পরোক্ষভাবে লড়তে থাকেন প্রিয় বক্সারের পাশেই। এ কারণেই খেলাধুলার জগতে বক্সিংয়ের অবস্থান সম্পূর্ণ ভিন্ন এক উচ্চতায়। সূত্র মতে, মেসোপটেমিয়ায়  ৭০০০ বছর আগে কাদা মাটিতে বক্সিং সদৃশ খেলার প্রচলন ঘটে। প্রাচীন রোমান ও গ্রিক অঞ্চলেও এ ধরনের খেলার প্রচলন ছিল। হোমারের ইলিয়াড গ্রন্থেও বক্সিং সদৃশ খেলার বর্ণনা রয়েছে। আধুনিক বক্সিংয়ের শুরু হয় সতেরো শতাব্দীতে ইংল্যান্ডে। জেমস ফিগ প্রথম স্বীকৃত কোনো বক্সিং টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়।

বলা হয়ে থাকে তিনি জীবনে একটি মাত্র খেলায় হেরেছে এবং ১৯৯২ সালে তাকে বক্সিংয়ের জন্মদাতার মর্যাদায় ভূষিত করা হয়। বক্সিং এক থেকে তিন মিনিট চক্রের অন্তর একটি ধারাবাহিক খেলা যেটি একজন রেফারির তত্ত্বাবধানে খেলা হয়। প্রাচীন গ্রিসে বক্সিংয়ের শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ৬৮৮ অব্দে। বক্সিং ১৬শ থেকে ১৮শ শতাব্দীতে মূলত গ্রেট ব্রিটেনে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। আধুনিক বক্সিংয়ের শুরু ১৯শ’ শতাব্দীর মধ্যে হয় ব্রিটেন এবং পরে যুক্তরাষ্ট্রে। ২০০৪ সালে বক্সিং বিশ্বের সবচেয়ে জটিল খেলা হিসেবে স্থান পেয়েছিল।

 

প্রাচীন গ্রিক ও মিসরে

অধিকাংশ ইতিহাসবিদের মতে, টেনিস খেলার শুরুটা হয়েছিল ফ্রান্সে। বারো শতকের কোনো এক সময় থেকে খেলাটির প্রচলন শুরু হয়। ফ্রান্সের বারো শতকের টেনিস ষোল শতকের দিকে ইংল্যান্ডে এসে জনপ্রিয়তা লাভ করে। টেনিসের উদ্ভব সম্পর্কে শক্তিশালী কোনো নথি পাওয়া যায়নি।

অনেকে মতামত দিয়েছেন, প্রাচীন গ্রিক বা মিসরে টেনিস খেলার প্রচলন ছিল। বারো শতকে ফ্রান্সে সন্ন্যাসীরা মঠের প্রাচীরের দুপাশে বল দিয়ে খেলা করত। একপাশ থেকে বল ছুড়ে তারা টেনজ বলে চিৎকার করত। রাবার আবিষ্কার হওয়ার আগে টেনিস বল পশম দিয়ে তৈরি করা হতো এবং কাঠের মাধ্যমে র‌্যাকেট তৈরি করা হতো। ১৮৭৪ সালে আন্তর্জাতিকভাবে টেনিসের নিয়ম-কানুন সিদ্ধ হয় এবং ১৮৭৭ সালে প্রথম উইলম্বডন চালু হয়। এটি প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে অনুষ্ঠিত হয়।

 

নিষিদ্ধ ছিল অনেককাল গলফ

গলফ খেলাতে কোনো রেফারি বা আম্পায়ার থাকে না। প্রত্যেক খেলোয়াড় নিজের শটের সংখ্যা নিজেই লিপিবদ্ধ করে রাখেন। বল ও স্টিকের এই খেলাটির প্রচলন হয় রোমান খেলা ‘পাগানিকা’ থেকে। অন্য সূত্র মতে, অষ্টম ও চতুর্দশ শতাব্দীতে চীনে প্রচলিত ছিল ‘চুইওয়ান’ নামের একটি খেলা। ওই ‘চুইওয়ান’ থেকেই প্রচলিত হয় গলফ খেলাটি। তবে অধিকাংশের মতে, গলফ খেলার প্রচলন শুরু হয় স্কটল্যান্ডে। তবে ধরে নেওয়া যায়, গলফ খেলার প্রচলন হয় আজ থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ১০০ অব্দে রোমান ও চীন সাম্রাজ্যে। তখন অনেকে ঘোড়ায় চড়েও এই লেখায় অংশ নিত। পরবর্তী সময়ে ডাচ, বেলজিয়াম ও ফ্রান্সে লাঠির মাধ্যমে বলকে তাড়িত করার খেলা প্রচলন ছিল। ১৪৫৭ সালে রাজা দ্বিতীয় জেমস গলফকে নিষিদ্ধ করেছিল। তবে নিষিদ্ধ থাকলেও এর জনপ্রিয়তা কমেনি কখনো। গলফ মাঠের কোনো নির্দিষ্ট আকৃতি থাকে না। গলফ খেলা হয় খোলা মাঠে যাকে বলা হয় গলফ কোর্স।

 

রাখালদের মাঝে প্রথম প্রচলন

ক্রিকেট খেলাটির উদ্ভব হয় ইংল্যান্ডে। পরবর্তীতে ব্রিটিশ উপনিবেশসহ অন্য দেশগুলোতে এই খেলা ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার লাভ করে চলছে।

রাখাল বালকদের খেলা হিসেবে শুরু হয় ক্রিকেট। ষোড়শ শতাব্দীতে প্রথম ক্রিকেট খেলার অস্তিত্ব পাওয়া যায়। দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের ভেড়া চারণভূমিতে প্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু হয়েছিল। ক্রিকেট খেলার প্রথম সরঞ্জাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল একটি লাঠি এবং ভেড়ার পশমের বল। রবিবার সকালে যথারীতি চার্চে না গিয়ে দুই ব্যক্তি প্রথমবারের মতো ক্রিকেট খেলে ১৬১১ সালে এবং এজন্য তাদের শাস্তি দেওয়া হয়। ক্রিকেট শব্দটি এসেছে সনাতন ইংরেজি শব্দ ‘ক্রাইচ’ অর্থাৎ চার্চ এবং মধ্য হল্যান্ডের ওলন্দাজ শব্দ অর্থ স্টিক বা লাঠি থেকে। ১৮৫৩ সালে প্রথম ক্রিকেট ব্যাট তৈরি হয়। মূল অংশ উইলি কাঠ, আর রাবারে মোড়া বেতের হাতল দিয়ে এই ক্রিকেট ব্যাট তৈরি করা হয়। প্রথমে ব্যাটটিকে বাঁকা করে আবার সোজা করা হয়।

 

হাজার বছরের বিবর্তন

বর্তমান সময়ের সর্বাধিক জনপ্রিয় খেলা হচ্ছে ফুটবল। প্রাচীন চীনে খ্রিস্টপূর্ব ৪৭৬-২২১ অব্দ পর্যন্ত এক ধরনের খেলার প্রচলন ছিল, যার নাম ছিল কুজু। কাপড় দিয়ে তৈরি গোলাকার বলের মতো মোড়ানো বস্তু পায়ের মাধ্যমে লাথি মেরে খেলা হতো। বেশির ভাগ ঐতিহাসিকের মতে ফুটবল খেলার আবিষ্কারক চীন হলেও বিভিন্ন তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে দেখা যায় গ্রিক সভ্যতা এবং রোমান সভ্যতায় ফুটবল খেলার প্রচলন ছিল। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০ অব্দের দিকে গ্রিক ও রোমানরা বল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের খেলা খেলত। গ্রিক ও রোমানদের বল নিয়ে বিভিন্ন ধরনের খেলার মধ্যে কিছু কিছু খেলা তারা পা দিয়ে খেলত। ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটেনে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তন ঘটে এবং ফুটবল এসোসিয়েশন গঠিত হয়। ফুটবল এসোসিয়েশনের কর্তা ব্যক্তিরাই সর্বপ্রথম ফুটবল খেলার নিয়ম লিপিবদ্ধ করে, যার ধারাবাহিকতায় আগমন ঘটে আজকের আধুনিক ফুটবল। কেবল যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় খেলাটি সকার নামে পরিচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

এই মাত্র | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

মূল্যবৃদ্ধি
মূল্যবৃদ্ধি

রকমারি রম্য

হিতে বিপরীত
হিতে বিপরীত

রকমারি রম্য

৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল

নগর জীবন