শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

পাকিস্তানের পরমাণু বোমার জনক ডক্টর আবদুল কাদির খান

যেভাবে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেন পরমাণু বোমা

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেন পরমাণু বোমা

একনজরে

আবদুল কাদির খান ছিলেন পাকিস্তানের বিখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী এবং একজন ধাতুবিদ্যা প্রকৌশলী। পাকিস্তানের সমন্বিত পারমাণবিক বোমা প্রকল্পের জন্য এইচইইউ ভিত্তিক গ্যাস-সেন্ট্রিফিউজ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণ প্রোগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে গণ্য করা হয় তাকে। ১৯৭৬ সালে তিনি খান গবেষণা পরীক্ষাগার (কেআরএল) প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি পাকিস্তানের ইসলামাবাদে থাকতেন। ১৯৭৫ সালে পরমাণু বিজ্ঞানী ডক্টর এ কিউ খান বিদেশ থেকে ফিরে এলে পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচি বিপুল গতি লাভ করে। তিনি সেন্ট্রিফিউজ ডিজাইন ও জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া জোরদার করতে প্রয়োজনীয় ব্যবসায়িক চুক্তিগুলো করেন। ইউরোপীয় দেশগুলো এতে সহায়তা করে। বোমা তৈরির কাজ ১৯৭৮ সালেই শেষ হয় এবং ১৯৮৩ সালে এর ‘কোল্ড টেস্ট’ করা হয়।

 

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর সঙ্গে গোপন বৈঠক নেদারল্যান্ডস থেকে পরমাণু বোমা তৈরির কৌশল চুরি

আবদুল কাদির খানের হাত ধরেই পাকিস্তান হাতে পায় পরমাণু অস্ত্র। পরমাণু বোমা তৈরির কৌশল হাতিয়ে নেওয়া এ বিজ্ঞানীর জীবনী যে কোনো রোমহর্ষক সিনেমাকেও হার মানাবে। ১৯৯৭ সালের শেষ দিকে প্রথম বিশ্বব্যাপী আলোচনায় আসেন এ পরমাণু বিজ্ঞানী। ভারতের পরমাণু পরীক্ষার মাত্র দুই সপ্তাহ পরই পাকিস্তান ১৯৯৮ সালের ২৮ মে একসঙ্গে ৫টি ও পরে ৩০ মে আরও ১টি অর্থাৎ মোট ৬টি বিস্ফোরণ ঘটায় বেলুচিস্তানের চাগাই পর্বতে। তখনই জানা যায়, পাকিস্তানের এ পরমাণু বোমা বানানোর পেছনে রয়েছেন ড. আবদুল কাদির খান। তার জন্ম ব্রিটিশ ভারতের ভূপালে। ১৯৫২ সালে তিনি বাবা-মায়ের সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তানে চলে আসেন। উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপ পান জার্মানিতে। জার্মানির বার্লিন থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করেন। মেটালার্জিতে মাস্টার্স করেন নেদারল্যান্ডস থেকে। পরে বেলজিয়াম থেকে ওই একই বিষয়ের ওপর ডক্টরেট ডিগ্রি পান তিনি। ১৯৬৪ সালে ইউরোপে পড়ার সময় নেদারল্যান্ডসের নাগরিক হেন্ডরিনা রিটারিংকে বিয়ে করেন। ১৯৭২ সালে স্ত্রী নেদারল্যান্ডসের নাগরিক হওয়ার সুবাদে নেদারল্যান্ডস এবং ব্রিটেনের যৌথ পরিচালনায় আণবিক বোমা তৈরির মূল উপাদান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কারখানা ইউরেনকো এবং পরবর্তীতে নেদারল্যান্ডের আলমেলোতে প্রবেশের সুযোগ পান তিনি। আলমেলো নেদারল্যান্ডসের বিভিন্ন পরমাণু বিদ্যুৎ তৈরির কারখানার জন্য সেন্ট্রিফিউজ সরবরাহ করত। আর এটাই দরকার ছিল আবদুল কাদির খানের। ডাচ ভাষায় দক্ষ হওয়ায় সেখানে তার মূল কাজ ছিল বোমা তৈরির যাবতীয় ডকুমেন্ট জার্মান ভাষা থেকে ডাচ ভাষায় অনুবাদ করা। ইউরেনকো তাকে সিনিয়র টেকনিক্যাল পদে চাকরির প্রস্তাব দিলেও তিনি সেটা ফিরিয়ে দেন। সে সময় জানান, তিনি ইউরোনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে আরও গবেষণা করতে চান। ১৯৭৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোকে তিনি নিজ দেশে পরমাণু বোমা তৈরি আগ্রহ দেখান। ভুট্টো তিন মাসের ব্যবধানে তার সঙ্গে গোপন বৈঠকের জন্য ডেকে আনেন। পরিকল্পনা মতো স্ত্রী ও দুই কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে তিনি নেদারল্যান্ডস থেকে পারমাণবিক বোমা তৈরির প্রচুর অমূল্য নকশা এবং সরঞ্জাম সাপ্লাইয়ের তালিকা চুরি করে পাকিস্তানে পালিয়ে আসেন। বোমার সেন্ট্রিফিউজগুলো ইউরেনকো গ্রুপ থেকে চুরি করেন। তবে সেগুলোতে বড় ধরনের ত্রুটি ছিল ও কিছু যন্ত্রাংশ ছিল বিচ্ছিন্ন, অপ্রস্তুত। আপাত দৃষ্টিতে সেগুলো কোনো কাজের না হলেও আবদুল কাদির খান সেগুলো মেরামত করেন ও নকশা দেখে ত্রুটিগুলো সারিয়ে তোলেন। এ চুরির ঘটনায় সেসময় নেদারল্যান্ডস সরকার ইন্টারপোলের সাহায্য নিয়ে বহু চেষ্টা করেও তাকে গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয়। দেশে ফিরে পাকিস্তান সরকারের সহযোগিতায় খান রিসার্চ ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করে আণবিক বোমা বানানোর কাজে হাত দেন। ১৯৭৬ সালে তিনি আরেক পরমাণু বিজ্ঞানী খলিল কোরেশীর সঙ্গে পরমাণু বোমা তৈরির কাজে যোগ দেন।  ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির অধীনে হাতাফ, গৌরী, আবদালী, শাহীন প্রভৃতি ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে পাকিস্তানে বীরের মর্যাদা লাভ করেন।  গতকাল ইসলামাবাদের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ৮৫ বছর বয়সী এ বিজ্ঞানী।

 

স্ক্যান্ডালে জড়ালেন যেভাবে

২০০৪ সালে আবদুল কাদির খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন তখনকার সেনাপ্রধান ও প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মোশাররফ। তার অভিযোগ, ড. আবদুল কাদির খান পারমাণবিক সামগ্রীর একটি দুর্বৃত্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। অর্থাৎ তিনি পারমাণবিক প্রযুক্তি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন। জেনারেল পারভেজ মোশাররফের এ ঘোষণার অল্প পরেই আবদুল কাদির খানের স্বীকারোক্তিমূলক একটি রেকর্ডেড বক্তব্য প্রচার করা হয়। এতে তিনি অভিযোগের দায় নিজের কাঁধে নেন। জানা যায়, তিনি পরমাণু বোমার মূল উপাদান ইউরেনিয়াম তৈরির জন্য ডিজাইন থেকে শুরু করে হার্ডওয়্যার এমনকি উপকরণ পর্যন্ত সবকিছু সরবরাহ করেছিলেন ইরান, লিবিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার মতো বিভিন্ন দেশে।

 

জাতীয় বীর তবুও ছিলেন গৃহবন্দী

বিশ্বজুড়ে পরমাণু বোমা তৈরির কৌশল পাচারের কথা স্বীকার করে অফিশিয়াল পদমর্যাদা হারিয়ে চাকরি থেকে বরখাস্ত হন আবদুল কাদির খান। পরে অবশ্য প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফের ক্ষমা পেয়ে কারাগারে যাওয়া থেকে রক্ষা পান। তবে এরপর থেকে তার জীবনযাপনে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়, গৃহবন্দী হন। ২০০৯ সাল থেকে গৃহবন্দী থেকে তার অবস্থা এমনই দাঁড়িয়েছে যে আদালতের দ্বারস্থ হয়ে তিনি উল্লেখ করেন ‘তার কাছে না আছে কোনো বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করার উপায়, না তাকে নিজের মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে। নিজের চিকিৎসা করানোও রীতিমতো সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যায় করা হচ্ছে তার সঙ্গে।’ দীর্ঘ পাঁচ বছর নজরবন্দী অবস্থায় নিঃসঙ্গ জীবন কাটানোর পরে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে মুক্তি পান তিনি। তবে তিনি বাইরে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারতেন না। ২০২০ সালের মে মাসে সুপ্রিম কোর্টের বরাবর পাঠানো হাতে লেখা এক নোটে লিখেন- ‘আমাকে বন্দী করে রাখা হয়েছে।  আমার চলাফেরার স্বাধীনতা নেই।’ ম্যাক কেলম্যান-এর ‘এ কিউ খান’ বইয়ে লিখেছেন, ‘ডক্টর খান নয় বরং পরমাণু বোমার অস্ত্রপাচার দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সেই সময়ের পাকিস্তানের সামরিক প্রধান পারভেজ মোশাররফ এবং উচ্চপদস্থ বেশ কিছু সেনা।  কিন্তু পশ্চিমা দেশগুলো পাকিস্তানের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করলে ডক্টর খানকে বলির পাঁঠা বানিয়ে বলপূর্বক তার কাছ থেকে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য আদায় করে নেওয়া হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
সর্বশেষ খবর
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না
রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার
নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য গেলেন তাসকিন
চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য গেলেন তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানুষ মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো তাদের জন্য ভালো সমাধান’
‘মানুষ মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো তাদের জন্য ভালো সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আইজিপি ব্যাজ পাচ্ছেন পুলিশ ও র‌্যাবের ২৬৮ সদস্য
এবার আইজিপি ব্যাজ পাচ্ছেন পুলিশ ও র‌্যাবের ২৬৮ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দুই ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আগুন
দুই ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ এপ্রিল)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে এয়ারবাস নেবে সৌদিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে এয়ারবাস নেবে সৌদিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস
গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউআইইউ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
ইউআইইউ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ইজিবাইক চালককে হত্যা, আটক ১
গাইবান্ধায় ইজিবাইক চালককে হত্যা, আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তৃতীয়বার ফাইনালে ম্যানচেস্টার সিটি
টানা তৃতীয়বার ফাইনালে ম্যানচেস্টার সিটি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় গাড়ি হামলার ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
কানাডায় গাড়ি হামলার ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টটেনহামকে গুড়িয়ে লিগ চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
টটেনহামকে গুড়িয়ে লিগ চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার
ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!
শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান
ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা
তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!
পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ
পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি
আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন
ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি
আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ
দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ
মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা