বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ১১০টি ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তায় ২১০ জন পুলিশ ও ১২০০ আনসার সদস্য নিয়োগ করা হয়েছে। এখানে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বা গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ৯২টি। বহরবুনিয়া ইউনিয়নের কোন কেন্দ্রেই সড়ক পথে যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই। একমাত্র ভরসা নৌপথ। এসব কেন্দ্রে পুলিশের তরফ থেকে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
কোনো কোনো কেন্দ্রে ১ জন পুলিশ সদস্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবেন ১২জন আনসার সদস্য। অধিক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে পুলিশ থাকবে ২জন। পাশাপাশি পুলিশের টহল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে জরুরি ডাকের অপেক্ষায়। এ ছাড়াও সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে মাঠে টহল শুরু করেছে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও র্যাবের টহল টিম।
নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা র্যাব-৬ এর লে. কমান্ডার এএমএম জাহিদুল কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভোট কেন্দ্রে আইন-শৃংখলা জনিত বিষয়ে দ্রুত সাপোর্ট দেওয়ার জন্য কয়েকটি টহল টিমকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।সহকারি রিটার্নিং অফিসার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান বলেন, নির্বাচনি পরিবেশ ভাল আছে। কোন অপ্রিতিকর কিছু ঘটার সম্ভাবনা নেই। তবুও গুরুত্বপূর্ণ, অধীক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটদের নেতৃত্বে কয়েকটি মোবাইলকোর্ট কাজ করছে। কিছু কেন্দ্রের জন্য নৌপথেও টহলের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
বিডি-প্রতিদিন/ আব্দুল্লাহ সিফাত
